বরিশালের লঞ্চে মার পরকিয়া, [পাঠ 1]
আমার মার নাম সুরভী। এখন যেই ঘটনা বলছি ত আনুমানিক ৫ বছর আগের। আমার নাম সালেহীন (ছদ্মনাম)। তখন আমার বয়স হবে ৯ বছর। আমার মার বয়স তখন ৩৩-৩৪ হবে। উনার শারীরিক গঠন বাঙালি নারী র মতন, ফর্সা, উচ্চতা ৫ ফুট, শরীরে হালকা মেদ, নাদুস নুদুস, গোল আর বড় পেট, মিষ্টি কন্ঠস্বর। শাড়ি পড়ত তবে বাহিরে যাওয়ার সময় বোরকা পড়ত। মুখ দেখা যেত। আমার বাবা ঐ সময় বরিশাল এ পোস্টিং e ছিলেন।
Choti Ghor
আমি আমার মা আর ছোট ভাই আর দাদি তখন আমাদের পড়া লেখার সুবিধার্থে ঢাকায় থাকতাম। বাবা আর মার মধ্যে সম্পর্ক খুব ভালো ছিল কিন্তু বাবা দূরে থাকতো বলে মার মন খারাপ থাকত। বাবা প্রতি মাসে একবার বাড়ি আসতো।
Choti Ghor
একদিন হটাত বাবার অফিসে থেকে ফোন আসলো যে বাবা নাকি হটাত অসুস্থ হয়ে গেছে। মা আর দাদি e কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়লো। দাদীর আবার কোমর ব্যথার কারণে চলতে কষ্ট হতো। তাই মা ঠিক করলো যে আমাকে নিয়ে আজ রাতেই বরিশালে রওনা দিবে। আর ছোট ভাই আর দাদি ঢাকায় থাকবে।a সদরঘাট পৌঁছে দেখি তখন রাত ৯:১৫ বাজে আর প্রায় সব লঞ্চ ছেড়ে চলে গেছে। এমন সময় আমার মা হন্যে হয়ে কোনো ticket খুঁজে পাচ্ছে না। ঠিক তখন আমার মার সাথে বাবার সহকর্মী গগন কাকার সাথe দেখা হলো। উনি আর বাবা আগে বরিশাল এ একই পাওয়ার প্ল্যান্ট e কাজ করতেন। কিন্তু গগন কাকা ১-১.৫ বছর আগে বরিশালে busienss শুরু করেন আর চাকরি ছেড়ে দেন। মা গিয়ে গগন কাকা কে বাবার কথা জানালেন। গগন কাকা মা কে সান্তনা দিয়ে বললেন যে উনিও বরিশাল যাবেন এবং মার কোনো চিন্তা নাই কেননা উনি একটি ভিআইপি রুম আগেই রিজার্ভ করে রেখেছেন। তবে সমস্যা একটাই যে এই লঞ্চ টা বেশ পুরনো এবং বরিশাল e পৌঁছাতে অনেক সময় লাগবে। গগন কাকা মা কে জানায় দিলেন। তবে আর কিছু করার নেই বলে মা ও রাজি হয়ে গেলেন।
Choti Ghor
ভিতরে গিয়ে দেখলাম লঞ্চ এর পিছনের দিকে এক বড় দরজার ভিতরে ৪ টি ভিআইপি রুম। যার একটিতে গগন কাকা চাবি নিয়ে আমাদের রুম খুলে বসতে দিলেন। ভিতরে দেখি একটু বড় খাট, একটু ছোট সোফা, ac রুম, আর সাথ e balcony, balcony r দরজা খুলে attached toilet e jaoa যায়।
গগন কাকার বর্ণনা দেই, উনার বয়স হবে ৫০ এর উপরে, উচ্চতা হবে ৬ ফুঁট, মোটা এবং শক্ত শরীর, মাথায় বড় টাক, আর মুখে গোঁফ। মা আর আমি রুম এ ঢুকে সোফায় বসলাম। আমি খাটে বসতে গেলে মা বললো না আমরা রাতে সোফায় ঘুমাবো, কেননা এই রুম গগন কাকার আর আমরা তো ভাড়া দেই নাই। ৫ মিনিট পর কাকা এসে বললেন, " আরে ভাবী আপনি সোফায় কেনো আরাম করে বসেন। খাটে হেলান দিন আপনাকে তো tired লাগছে, সালেহীন বাবা মন খারাপ করো না, বাবা ঠিক হয়ে যাবে।"Choti Ghor
আমাকে কাকা একটি চিপস এর প্যাকেট দিলেন। এটা উনি কখন কিনলেন ত জানি না। এমন সময় মা হালকা কেঁদে দিয়ে বললেন যে বাবার জন্য মার খুব চিন্তা হচ্ছে। মা ফোন দিয়ে বরিশাল e বাবার সহকর্মী রাজিব কাকার কাছ থেকে বাবার খোঁজ নিলেন। তবে রাজিব কাকা বললেন ডক্টর নাকি বলেছেন চিন্তার কোনো কারণ নেই। এমন সময় মা উনাকে ফোন e বলতে চেয়ে ছিলেন যে উনি গগন কাকার সাথ e আছেন। তবে গগন কাকা ইশারা করলো না বলতে। মা আর বললেন না। দাদী কে ফোন করে বললেন বাবার কথা। দাদী আবার বললেন যে লঞ্চে রুম পেয়েছেন কিনা, তখন গগন কাকা মার হাত থেকে ফোন নিয়ে বললেন যে চাচী সুরভী ভাবীকে আমি নিয়ে যাচ্ছি, চিন্তার কোনো কারণ নেই। দাদী গগন কাকা কে আগে থেকেই জানতেন, আর ওই সময় আমরা সবাই মোটামুটি খুশি কেননা বাবার শরীর ভালো হবার পথে।
Choti Ghor
ফোন রাখার পর মা কাকাকে জিজ্ঞেস করলেন যে বাবার কলিগ রাজিব কাকাকে গগন কাকা বলতে নিষেধ করলেন কেনো ??? জবাবে গগন কাকা বললেন, " আমি তো আর ওখানে চাকরি করি না, ওখানে এক সমস্যার কারণে আমার চাকরি চলে যায়, আর তাছাড়া আমি আর আপনি একই রুম এ, এই ব্যাপারটা রাজিব কেমন ভাবে নেয় ।"
মা তখন বললেন," আপনি আমার অনেক বড় উপকার করেছেন, কি করে ধন্যবাদ দেই।"
গগন কাকা " তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হন ভাবী, রুমের বাহিরে রাত ১o টায় খাবো"
মা টয়লেট e গিয়ে ৫ মিন পর বের হলেন তবে আমি দেখে আশ্চর্য কেননা মা বোরকা না পড়ে শুধু শাড়ী পরে আছেন তাও আবার নাভী থেকে ১ ইঞ্চি নিচে। আমার সাথে কাকাও মার দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে দেখছিলেন। ওই সময় আমার বয়স ৯ বছর, আমার sex সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই, তবে লোলুপ নজর, আর basic sex বন্ধুদের কাছে শুনেছিলাম।
Choti Ghor
১০:৩০ টার দিকে খেয়ে ভিতরে এসে বসলাম আমি খাটে। আর মা আর গগন কাকা সোফায় গল্পঃ করতে বসলেন। কখন ঘুমিয়ে পড়লাম জানি না তবে হটাত করে কম লাইটের মধ্যে দেখলাম মা আর কাকা আমাকে ধরে খাট থেকে সরিয়ে সোফায় শুইয়ে দিলেন। ঠিক সে সময় আবছা আলোতে দেখলাম গগন কাকা লুঙ্গি তে আর খালি গা, আর মা খিলখিলিয়ে হাসছে।
মা " দাদা ওকে ওই পাশে মুখ করিয়ে দিন"
গগন কাকা" দিচ্ছি জান"
জান কথাটা শুনেই আমার ঘুম ভেংগে গেল তবে আমি বুঝতে দিলাম না। আমি কান খাড়া করে শুনলাম:
Choti Ghor
গগন কাকা: শাড়ী খুলনা কেনো ??
মা: আস্তে উফফ, আগে কনডম এর ব্যাবস্থা করেন, বললেন যে আছে, কই ???
গগন কাকা: আমি কি কনডম ব্যাগ e নিয়ে ঘুড়ি, দাড়াও বাহিরে লঞ্চের বয় দের জিজ্ঞেস করি।
দরজা খোলার শব্দ, ফিস ফিস আওয়াজ পেলাম প্রায় ২-৩ মিনিট। দরজা লেগে গেলো।
Choti Ghor
গগন কাকা: ছেলেটা বলল কনডম নেই, তবে বিদেশি বড়ি আছে, ২০০ টাকা দিয়ে একটি নিয়েছি।
মা: কনডম ছাড়া আমি আপনাকে লাগাতে দিবো না।
গগন কাকা: সোনা আমার সুরভী পাখি এমন করে না, তুমি আমার সপ্ন। আমি তোমাকে মনে করে কতবার হাত মেরেছি, তুমি জানো না। আজ ভগবান আমার সপ্ন পূরণ করবেন। এমনটি করো না, তুমি চাইলে আমি বাহিরে ফেলব।
মা: ঠিক আছে তবে বাহিরে ফেলতে হবে। আর এই ওষুধ সালেহীনের বাবাও আগে কিনত, সারা রাত করা যাবে, তবে কোনো বারও ভিতরে না।
এসব কথা শুনে আমার মন প্রচন্ড খারাপ হয়ে গেলো, তবে আমি সচক্ষে দেখতে চাই আর এ কারণে আমি ঘুমের ভান করে খাটের দিকে ফিরলাম।Choti Ghor
মা: সালেহীন কে কি ঐ পাস ফিরিয়ে দিব ???
গগন কাকা: আমার মনে হয় ও গভীর ঘুমে, দরকার নাই, সোনা তারা তারি শারী খুলো।
মা শারী খুললে গগন দা নিজের লুঙ্গি খুলে পুরো লেংটা হইলো। কাকার নুনুটা পুরো কালো আর প্রায় আধা হাত। মার ব্লৌসে পেটিকোট ব্র কাকা খুলে দিলেন। দেখলাম মা লজ্জা পাচ্ছে। এই প্রথম আমি মার বড় বড় dudh আর চুল ভর্তি গুড দেখলাম। আর দেখলাম মার পাশাটা বেশ বড় গোলাকার। মার পুরো শরীর ফর্সা।
গগন কাকা: লজ্জা পাচ্ছ কেন জান ?? আজ রাতে আমি তোমার স্বামী।
বলে কাকা মার মুখে চুমু দিয়ে দুই হাত মার শরীরে বুলাতে লাগলেন। কিছুক্ষন পর চুমু রত অবস্থায় মার দুদ টিপতে লাগলেন আর প্রায় ৫ মিন পর মার দুদ এর বোঁটায় মুখ দিয়ে চুষতে লাগলেন। মা আস্তে আস্তে খিলখিলিয়ে হাসতে লাগলো। আরো প্রায় ২-৩ মিনিট পর মা কে শুইয়ে দিয়ে মার দুই উরু তে আর নাভী তে চুমু দিতে দিতে ভদায় মুখ দিলেন । মা তখন অনেক চোটফট করেছিল।Choti Ghor
মা: ভিতরে dhukan দাদা, আর সহ্য হচ্ছে না।
গগন দাদা: দাড়াও যান আগে আমার নুনুটা চুসো।
মা বসে কাকার কালো নুনুটা চুষতে লাগলো।
প্রায় ১ মিনিট পর কাকা সজোরে এক চর মার গালে বসিয়ে বললো: আস্তে কর মাগ i। মাল তো এখনই বের করবি।
মা রাগ করে খাট থেকে উঠে পেটিকোট পড়তে লাগলেন। কাকা তাড়াতাড়ি উঠে মা কে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে sorry বললেন আর পিছন থেকে তল পেট এর নিচে দুই হাত দিয়ে উঠিয়ে খাটে শুইয়ে দিলেন।
গগন কাকা: sorry sorry যান। তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি, সহ্য করতে পারি নাই।
মা: ঠিক আসে যা করার করেন।
Choti Ghor
গগন কাকা মার কোমরের নিচে বালিশ দিয়ে পা ফাঁক করতে বললেন, মা করলেন। তারপর উনার বাড়াটা সেট করে এক দক্কায় ঢুকায় দিলেন। মা উফফ করে উঠল। প্রায় এই পজিশন e তারা চুমাচুমি ও করলো। পুরো রুমে পচাৎ পচাৎ আওয়াজ।
১-১.৫ মিনিট পর মা: উফফ আহহ আহহ, আস্তে আস্তে, এই
বয়সে দাদা তুমি সালেহীন এর বাবার চেয়েও ভালো পারো, আহহ , আহহ, আহহ, দাও।
আর প্রায় ৬-৭ মিনিট পর মা চিল্লায় বললেন:
মা : গগন দাদা দাদা ভিতরে না ভিতরে না, please
গগন কাকা: আমার হলো, হলো আমার।
খানিকে র নিস্তব্দতা।
তারপর দেখলাম গগন কাকা মার উপর থেকে উঠে পাশে শুইলেন আর বললেন" অনেক শান্তি পেলাম যান।
মা উঠে বসে বিছানার থেকে নেমে বললেন : বুড়ো শয়তান তোমাকে বললাম যে ভিতরে না ফেলতে, আমার এখন সময় চলছে।
গগন কাকা: কেনো কবির (আমার বাবার ছদ্মনাম নাম) কে বলে পেটে বীজ নিয়ে নিও।
মা: ওর বাবা এমনই সুস্থ না আর আমরা আর বাচ্চা নিবো না ঠিক করেছি।
বলে মা তার তল পেট টিপে কাকার মাল বের করার চেষ্টা করলো, তবে কিছু সাদা সাদা ঘন মিলন রস/ মাল মা এর প্রেম করার ফুটো দিয়ে বের হচ্ছিল।
Choti Ghor
গগন কাকা: চুপ কুত্তী, চুপ, পেটে বাচ্চা আসলে আসুক। বলিস আমাকে । আমিও ঢাকায় থাকি, তুমিও ঢাকায় থাকো, আমার বন্ধুর ক্লিনিক আছে, আমি আমার খরচে পেট নামায় দিবো। আর আমি জানি কবির তোমার ৩ বার পেট নামাইসে।
আমি তখনও এসব পুরাটা বুজি নাই, তবে কথা গুলা মনে রেখেছিলাম।
মা এই কথা শুনে হা হয়ে গেলো আর বললো:
আপনি কেমন e জানেন ???
গগন কাকা: কবির i আমাকে বলেছে, আর তোমার ভোঁদার যে কি খিদা ত কবির i আমাকে বলেছে। আমি i ত তোমার ভাতার কে ওই ওষুধ দিতাম। কবির এর ছোট নুনুটা তে যে তুমি খুশি না এটাও আমি জানতাম, কবির বলেছে।
Kaka কিছুক্ষন পর খাট থেকে উঠে মার কাছে এসে মার ঘাড়ে হাত রেখে বললেন : রাগ করোনা জান, এখনও তো আমি ওই ওষুধ টা খাই নাই, খেয়ে দিতে দাও, তারপর দেখো আমি ভালো না কবির জানোয়ার ত ভালো সুখ দেয় তোমাকে। মা হা সূচক মাথা নাড়ল আর বললো: খান তাহলে, প্রায় ত রাত ১২ টা বাজে। কাকা ওষুধ খেয়ে মার দিকে তাকিয়ে রইলেন। আর মা গিয়ে খাটে শুইলেন। কাকা এগিয়ে গিয়ে মার শরীর নিয়ে খেলতে লাগলেন আর এভাবে সারা রাত কেটে গেলো। আমি যে কখন ঘুমিয়ে গেলাম তা জানি না তবে এক ফাঁকে মা র "মাগো" চিৎকারে ঘুম ভেংগে গেল দেখলাম মা আর কাকা দুইজন ac রুম এ বেশ ঘেমে গিয়েছে কিন্তু মা দুই হাতের উপর ভর দিয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে ছিলেন আর কাকা মার কোমর ধরে মার পিছনে হাঁটুর উপর বসে পচাৎ পচাৎ করে সজোরে ধাক্কা মেরেই যাচ্ছিলেন। মা র অনেক কষ্ট হচ্ছিল তবে কিছু বলছিলেন না। আবার যে কখন ঘুমিয়ে পরি জানি না।
Choti Ghor
তবে প্রায় ভোর বেলা আবছা আলোতে মার মোবাইল এর রিংটোন e আমার ঘুম ভাঙ্গল আর হালকা চোখ খুলে দেখতে পেলাম কাকা মা কে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছেন। দুই জনের গায়ে একটা সাদা পাতলা চাদর।আর মা ফোন হাতে নিয়ে কাকাকে জাগিয়ে বিরক্তির সাথ e বললেন:
মা: কবিরের মা মাগীটা ফোন দিয়েছে এই ভোর ৫ টার দিকে। একটু ধরি নইলে শান্তিতে শুইতে দিবে না।
গগন কাকা: ধরো জান আর লাউডস্পিকার e দাও।
মা: সালামালেকুম মা।
দাদী: কই সুরভী, হসপিটাল এ পৌঁছাইসো ???
মা: না মা এখনও তো লঞ্চ ঘাটেই আসে নাই।
দাদী: কেনো বৌমা এত সময় তো নে না, আর কতক্ষন লাগবে ???
মা: আমি তো কেবিনে ঘুমাচ্চি, গগন দাকে জিজ্ঞাস করতে হবে। জিজ্ঞেস করবো মা ???
দাদী : জিজ্ঞেস করবে মনে তোমরা কি একই কেবিন e নাকি ????
মা: ছি মা কেমন কথা বলেন একজন পর পুরুষের sathe কি এক রুম এ থাকা যায় ???
দাদী: ঠিক আছে ঠিক আছে, আমি তো সেকথা বলতে চাই নাই।
এই কথা শুনে মা আর কাকা দুই জনই আস্তে খিলখিল করে হেসে উঠলো, আর আমি দেখলাম কাকা অনবরত মার vodayy এক হাত bulacchenn আর মাজে মাঝে মার এক দুদুর বোটায় মুখ লাগিয়ে চুসছেন। মা ও মাঝে মাঝে উত্তেজনায় চোখ বন্ধ করে কাকার হাত সরায় দেয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু লঞ্চ এর engine er sound এর কারণে সম্ভবত দাদী কিছু বুজতে পারছেন না।
দাদী: যাও সুরভী একটু গগন এর রূম e যাও। আবার খাট থেকে উঠেই চলে যেও না, বোরকা পরে নাও। গগন এর নজর খারাপ, আর ওর কেবিনের রুম এর বাহিরে থেকে কথা বলবা।
একথা শুনে মা আর কাকা আরো মুখ টিপে টিপে হাসলেন।
Choti Ghor
মা: ঠিক আছে মা আমি বোরকা পরে গগন দার রুম এ যাচ্ছি। ২ মিনিট ফোন ধরে থাকেন।
২ মিনিট পর মা শুয়ে থেকেই খাটের কাঠে knock করে বলেন:
মা: দাদা ও গগন দাদা দরজা খুলুন।
কিছুক্ষণ পর:
গগন কাকা: ভাবী আপনি, আসেন রুম এ আসেন।
মা: জি থাক দাদা এত সকালে কষ্ট দিলাম, রাতেও আপনাকে কষ্ট দিলাম।
গগন কাকা: কিসের কষ্ট ভাবী, এটা তো আমার দায়িত্ব।
মা: দাদা বরিশালে এ ঘাট e কখন পৌঁছাবে ???
গগন কাকা: ভাবী এই লঞ্চ ত অনেক slow aro ২ -৩ ঘণ্টা ত লাগবে।
মা: না মা মানে ওর মা ফোন e জিজ্ঞেস করছিলেন
গগন কাকা: দেন ফোন আমাকে দেন, hello চাচী salam নিবেন, আপনি কোনো টেনশন নিবেন না। আমি আপনার বৌমার ভালো খেয়াল রেখে ওকে ঠিক সময়ে হসপিটাল পৌঁছিয়ে দিবো। ঠিক আছে চাচী।
দাদী: জি ধন্যবাদ সুরভী কে ফোন দেন।Choti Ghor
মা: জি মা বলুন।
দাদী: বৌমা তোমার রুম e যাও।
১০ second পর:
মা: জি মা বলুন।Choti Ghor
মা: গগন দাদা আমাকে অনেক কিছুই খাওয়াইসেন, সব কিছু তো আর সালেহীন কে খাওয়ানো যায় নাই o আগে আগে আগেই ঘুমিয়ে পরে।
দাদী: তোমাকে এমন কি খাওইলো ???
মা: রস মালাই, উনার নিজের বানানো।
বলে মা কাকা আরো শক্ত করে জোরাজুরি করে গাল টিপে হেসে উঠলো।
দাদী: উনার নিজের বানানো ?? কেনো উনার স্ত্রী নাই ???
মা: না মা উনি তো বিয়ে করেন নাই।
দাদী: বিয়ে করে নাই বলেই তো নজর খারাপ, তোমার ছোট ছেলে হওয়ার সময় আমাদের বাসায় এসেছিল, আর শুধু তোমার পেটের দিকে তাকায় থাকতো। মনে আছে আমি তোমাকে ইশারা করে ছিলাম পেট ঢাকতে।
মা: জি মা মনে আছে, গত রাতেও আমার শরীর রের দিকে তাকায় ছিল । আপনার ছেলেই ত তাকে বন্ধু বানিয়েছে।
দাদী: কবিরের কথা আর বলিও না, এত বোকা, যেই দিন গগন বুরাতা তোমার পেট দেখছিল ওই দিন আমি তোমার স্বামী কে বললাম যে কেমন বন্ধু বাসায় এনেছিস যে তোর বউ এর দিকে নজর দেয় ??? তোমার স্বামী বলে যে গগন নাকি খারাপ লোক না আর তাছাড়া তমার উপর ত তোমার স্বামী র অনেক বিশ্বাস।
Choti Ghor
কাকা মা আরো হেসে উঠে।
মা: থাক মা বাদ দিন, লোকটার নজর খারাপ হলেও আমাদের তো উপকারে এসেছে, নইলে কালকে এত রাতে আমাদের কে কেই বা বরিশাল নিয়ে আসত আর কেই বা পেট ভরাত ???
দাদী : হা বৌমা ঠিক বলেছো। ঠিক আছে রাখি পৌঁছায় ফোন দিও।
মা: জি মা।
ফোন কেটে দেয়ার পর, মা আর কাকা আরো হাসলেন, তারপর তারা আমার দিকে দেখে কাকা বললেন :
গগন কাকা : কবিরের ছেলে ঘুমাচ্ছে সোনা।
মা হেসে দিয়ে বললেন: হবে নাকি দাদা আরেক বার ???
তারা আবার মিলনে লিপ্ত হল এবং এবার ও কাকা মার যোনিতে তার বীজ ঢাললেন, শেষ বার মা কাপড় পরার আগে কাকা মার ভোঁদার এক ছবি নিলেন। মা বারণ করলেও কাকা শুনলেন না।
লঞ্চ ঘাটে ভিড়ল সকাল ৮ টায়। মা বোরকা পরে নিলেন আর কাকা রেডী হলেন যথা সময়ে। আমি ভান করে ঘুম থেকে উঠলাম। লঞ্চ এর রুম থেকে বের হওয়ার সময় দেখলাম যেই ২ জন ছেলে আমাদের গত রাতে খাবার পরিবেশন করেছিল তারা একে অপরের দিকে তাকায় হাসছে। এটা দেখে মা লজ্জা পেলেন । তাদের মধ্যে একজন কাকাকে বললেন: sir কিছু বকশিস করবেন না??
কাকা moneybag theke ১০০ taka ber করে আমার হাতে দিয়ে বললেন ওদের দিয়ে দিতে।
Choti Ghor
এমন সময় লঞ্চ থেকে নেমে ঘাটেই দেখি বাবার দুই colleagu মাকে receive korte এসেছে। উনারা গগন কাকাকে দেখে কেমন একটা অবাক হলেন। আর কাকাও তাদের কে দেখে তাদের avoid করে মা র কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলেন বেশ ব্যাস্ততার সাথে।
ওই দুই colleague মা কে জিজ্ঞেস করলেন যে গগন কাকাকে কেমনে পেলেন ???
মা সরাসরি হসপিটালে গিয়ে বাবা কে দেখে এমন কান্নাকাটি করল যে আমার বিশ্বাস ই হলো না যে মা আর গগন কাকা রাতে কি করেছে। বাবাও মার হাতে হাত দিয়ে অনেক কথা বলল। কিন্তু মা বাবাকে বললো না গগন কাকার কথা। মা কে হসপিটাল এ রেখে বাবার কলিগরা বললেন যে তারা এখন চলে যাবে সকাল ১১ টায় তারা আসলে মা আর আমি বাবার কোয়ার্টার e গিয়ে রেস্ট নিতে পারবো। তারা আমাদের নাস্তার ব্যাবস্থাও করে দেয়। সকালে ১০ টার দিকে বাবা ঘুমিয়ে পড়লে মা আমাকে বসিয়ে দিয়ে বললেন যে মা ১০ মিনিটে আসছেন। আমি বুজলাম মা আবার কোনো আকাম করবে, তাই পিছে পিছে গেলাম। দেখলম মা হসপিটাল থেকে বের হয়ে একটু দূরে একটা ক্লিনিক e গিয়ে কি যেনো একটা ওষুধ কিনলো আর ফিরে এলো। আমি খেয়াল করলাম মা ফিরে এসে দেখলো বাবা ঘুমিয়ে আছে, তখনই মা ওই ওষুধ তা খেয়ে নিল আর প্যাকেট টা নিয়ে রুম এর বাহিরে গিয়ে অনেক দূরের একটি ডাস্টবিন এ ফেলে আসলেন। ঠিক ১১ টায় আমরা বাবার কোয়ার্টার e গেলাম। মা গিয়ে আগেই গোসল e গেলেন । এমন সময় মার মোবাইল এ একটা মেসেজ এলো সালমা আপা নামে, তাতে লেখা ছিল : তোমার স্বামী র শরীর কেমন ??? আর তুমি নিরোধক খেয়েছো ???
আমি ভাবলাম এমন কোনো আপা ত নেই। পরে মা বাথরুম থেকে বের হয়ে মোবাইল হাতে নিয়ে মেসেজ পড়লো আর মুচকি হাসি দিয়ে আমাকে দেখে bedroom e chole গেলো। আমি নাছোড়বান্দা, আমিও ৩০ মিনিট পর মাকে গিয়ে বললাম তোমার মোবাইল e গেম খেলবো, মা দিতে চাইলো না তো ১৫ মিনিট পর দিয়ে বললো সে ২ ঘণ্টা ঘুমাবে তারপর রান্না করে আমাকে দুপুরের খাবার খেতে দিবে। আমি মোবাইল নিয়ে সোজা লিভিং রুমে গিয়ে, ওই মেসেজ বের করলাম, বুজে গেলাম ওই মেসেজ গগন কাকার।
💋Choti Ghor💏
মা: ও ভালো আছে, একটু আগে খেয়েছি, আপনি কি করেন??
গগন কাকা: তোমার ছবি দেখে মাল ফেলেছি।
মা: এখনও মাল আছে ???
গগন কাকা: সুরভী আসো না আমার বাসায় কারণ তোমাদের কোয়ার্টার e আমি আস্তে পারব না।
মা: আচ্ছা বুজলাম না আপনি কি করেছেন যে এরা সবাই আপনাকে avoid করে ??
গগন কাকা: তুমি সরাসরি তোমার স্বামী কেই জিজ্ঞেস করবে তবে অন্য কাউকে না, আর o সুস্থ হইলে ওকে বলো যে তোমাকে আমি কিভাবে গত রাতে লঞ্চে হেল্প করেছি।
মা: ঠিক আছে বলবো। তবে o আবার সন্দেহ করবে নাত ????
গগন কাকা: না ও আমাকে অনেক বিশ্বাস করে।
আর তুমি তো জানোই যে তোমার স্বামী আমাকে তোমাদের গোপন কোথাও বলতো, তাই নয় কি ??? আমাকে বিশ্বাস করে বলেই তো ।
মা : হা তা আপনি ঠিকই বলেছেন। তবে আজকে আপনার সাথ e দেখা না হলে ত জানতামই না যে আপনি i তাকে ডগি sex শিখিয়েছেন ।
গগন কাকা: আসো না যান আমার বাসায়, আমার তো আর বউ নাই, একটু তোমার পেট এ মাল ভরি।
মা: না গো আমার নাগর, পেটে মাল আর নিবো না।এখনও আমার সন্দেহ আছে যে পেটে আপনার বাচ্চা এসে যায় কিনা ???
পর দিয়ে আবার কনডম পরে সকালে করতে চাইলো তবে ওর ত দারালই না। দাদা আপনার সাথ e থাকার পর আর ওর টা ভালো লাগে না।মা: চোদার ক্ষমতা নাই তা চোদো কেনো ??? আমার ঘুম নষ্ট করো।
বাবা: তোমাকে এত দিন পরে পেলাম তাই ভাবলাম একটু আদর করবো।
দরজার ফাঁক দিয়ে দেখলাম মা বাবা দুই জনই উলঙ্গ।পরের দিন সকাল থেকে দেখলাম মার মেজাজ খিট খিট আর বাবার সাথ e খারাপ ব্যাবহার। কিন্তু মা নিয়মিত মোবাইল এ মেসেজিং করছেন।
বিকালে আমি মার মোবাইলে পড়লাম:আমরা দুপুরে খেয়ে বাবার সাঠে দেখা করতে গেলাম আর doctor বললেন যে বাবাকে বাসায় নিয়ে যাওয়া যাবে। এতে মা দেখলাম তেমন একটা খুশি হলো না। সন্ধায় আমরা বাবা কে স্টাফ কোয়ার্টার e নিয়ে আসি। রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে দেখি বাবা আমাকে তার রুমে ডাকলেন আর একটা কাগজ ধরায় দিয়ে বললেন যে বাবার ত শরীর খারাপ তাই আমি যেনো এই ওষুধ গুলা।নিয়ে আসি এলাকার ওষুধের দুকান থেকে। এর আগে বাবা কখনো আমাকে ওষুধের দোকানে পাঠান নাই। ওষুধের দোকানে দোকানদার কে দেখাল উনি এক প্যাকেট কনডম (তখন o ami buztam na) o এক প্যাকেট সিভিট দেন। আমি বাসায় এলে বাবা আমাকে সিভিট দিয়ে দেন আর ভাত খেয়ে ঘুমাতে বলেন।
গভীর রাতে মা বাবার কথা কাটাকাটির আওয়াজে ঘুম ভেংগে যায়, আমি ২ বেডরুম এর স্টাফ কোয়ার্টার এর আর এক বেডরুম এ ছিলাম। দেখি মা বাবাকে সমানে খারাপ কথা বলে যাচ্ছে। আমি দরজার কাছে গিয়ে কান পেতে শুনি:
মা: রাতে ও নুনুটা ঢোকানোর আগেই ওর বীজ খাটে ফেলে দেয়। তার উ
গগন কাকা: ঢাকায় ফিরে চল, আমাদের মিলন চালিয়ে যেতে হবে।
মেসেজ এ আরো অনেক খারাপ কথা বাবার সম্পর্কে লেখা ছিল।
সন্ধায় হটাত মা আমাকে বলল রেডী হতে আর বাবাকে বললো যে আমার স্কুল এর আমার ছোট ভাইয়ের স্কুল আছে, তাছাড়া বাবা তো সুস্থই হয়ে গেছে। বাবা শত বারণ করে ও মাকে আটকাতে পারলো না।
ঢাকায় পৌঁছানোর পর যথারীতি আমাদের জীবন চলছিল। বলে রাখা ভালো ঢাকায় আমাদের ২ বেড রুম এর বাড়ি, যেখানে এক রুম এ দাদী, আর এক রুম এ মা, আমি আর ছোট ভাই ঘুমাই। আর লিভিং রুম আর ডাইনিং রুম আলাদা। বাবা আসলে আমার ভাই আমি আর দাদি এক সাঠে ঘুমাই। আর দাদি নিয়মিত দুপুরে খাওয়ার পর ২ টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত ঘুমান। ঢাকায় আসার ৪-৫ দিন পর হটাত একদিন দেখি মা সকাল থেকেই খুব খুশি ।আর দুপুরে খাবার পর খুব সেজে গুজে আছেন তাও আবার শারী পড়েছেন নাভির ৪ আঙ্গুল নিচে। এর আগে মাকে কখনো এভাবে এত নিচে শাড়ি পরতে দেখি নাই। ততক্ষনে দাদী আমার ছোট ভাই কে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন।
ওই দিন সকালেই মা আমাকে দিয়ে বাবার মতো করে ফার্মেসি থেকে কনডম এনে রেখেছিলেন।
আমি লিভিং রুম এ টিভি দেখছি, হটাত দেখি মার মোবাইল এ মিসড call আসলো আর মা সোজা দরজা খুলে হাসি মুখে গগন কাকাকে welcome করলেন। গগন কাকাকে দেখে আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে এখন কি হবে ।কাকা মকে একটি জুস দেন আর মা কাকাকে লিভিং রুম এ বসান। ৪-৫ মিনিট পর মা আমাকে বলেন যে কাকার সঙ্গে মার একটি কাজ আছে, আমি যেনো বসি, বলে মা কাকাকে মার বেডরুম এ নিয়ে যান। আমার আর এই নোংরামি ভালো লাগছিলো না তাই আমি মন খারাপ করে বসে রইলাম। ১.৫ ঘণ্টা পর মার রুমের দরজা খুলে মা আর কাকা বের হলেন আর কাকা লিভিং রুম এ আমার সঙ্গে বসলেন। দেখলাম মা বেশ খুশি, তবে এই খুশি বেশিক্ষণ টিকলো না। মা কাকা কে বসতে বললেন আর kitchen e cha বানাতে গেলেন। হটাত করেই ৫ মিন এর মধ্যে দাদীর রুম থেকে দাদী বের হয়ে দেখলেন যে গগন কাকা আর মা সোফায় বসে চা খাচ্ছেন আর মার পরনের শাড়িটা নাভী থেকে ৪-৫ আঙ্গুল নিচে। মা নিজেও দাদী কে দেখে লজ্জা পেলো।
গগন কাকা: আদব কাকী । ভালো আছেন ???
দাদী: গগন তুমি এই সময় ??? কোনো জরুরি কিছু ????
গগন কাকা আমতা আমত করতে করতে কোনো উত্তর দিতে পারলো না।
এমন সময় মা বলে উঠলেন: জি মা উনি উনার একটা জিনিষ ভুলে নিতে এসেছেন।
দাদী : কুন জিনিস ???
মা : ( কোনো কিছু খুজে না পেয়ে) টাকা মা উনি আমাকে ধার দিয়ে ছিলেন।
দাদী : ঠিক আছে, ত টাকা তো তোমার স্বামীর কাছ থেকেও নেয়া যায় (বিরক্ত হয়ে) আর আপনি (গগন কাকাকে) হয়ে গেলে আস্তে পারেন।
গগন কাকা তরী ঘড়ি করে উঠে যাওয়ার সময় দাদী আবার জিজ্ঞেস করলেন যে উনি কখন এসেছেন ???
মা: এই যে মা উনি ৫ মিনিট আগে এসেছেন।
বলে মা আমার দিকে তাকায় না বলার জন্য ইশারা করল।
কাকা চলে যাবার পর:
দাদী: সুরভী তোমার কি লাজ লজ্জা সব শেষ হয়ে গেছে, নাভির এত নিচে শাড়ি পরে এক বেগানা চরিত্র খারাপ লোকের সামনে কিভাবে আসলে ??? তোমার শরম করে না ??? তোমার তো মাথায় কাপড় ও নাই । আর এত সেজে গুজে আছো কেনো ???
মা: না মা আমি এমনেই এই ভাবে ছিলাম, গগন দাদা হটাত চলে এলেন। আমি কি করবো ????
দাদী: যৌবন কন্ট্রোল e রাখতে না পারলে স্বামীর ঘরে ভাত পাবা না কিন্তু আর গগন হিন্দু লোক, ওর সঙ্গে কি আর তোমার সম্পর্ক সম্ভব ???
মা : না মা ছি এমনটা কিছু না।
দাদী আমকে ঘরের ভিতরে যেতে বললেন। তারপর
দাদী; আমার ছেলেকেই বলতে হবে। তোমার মত মেয়েদের নিয়মিত গাদন না দিলে বংশের আর ইজ্জত থাকে না। আর গগন টাইপ এর বেটাদের তুমি চেনো না??? পরের বউদের নষ্ট করা এদের কাজ। কিছু করে থাকলে এক্ষুনি বলে দাও,
💋Choti Ghor💏
বেবস্থা নেয়া যাবে, আমার ছেলের জীবন নষ্ট করবা না, ও তোমাকে অনেক ভালো বাসে।
মা কাদতে কাদতে kitchen e চলে গেলেন। আমি ওই সময় মার বেডরুম এ ছিলাম। আর দেখলাম মার বেড কভার মাজখানে বেশ জায়গা ভিজা। আর পুরো রুম কেমন একটা গন্ধ করছে, এই গন্ধ গগন কাকার গায়েও পাওয়া যায়। হটাত করে কনডম এর কথা খেয়াল হলো এর সবার আগে মার বেডরুমে এর ডাস্টবিন e ঢাকনা খুলে দেখলাম দুটো used কনডম পড়ে আছে, একটু নাড়িয়ে দেখলাম দুই টাই পানি পানি মাল e ভরা। এর মানে এই ১.৫ ঘণ্টায় কাকা আর মা দুই বার মিলিত হয়েছে।
সুরেশ কাকা: কিসের বদলা ??? আর অন্যের বউয়ের পেট ফুলানো কেমন বদলা ????
গগন কাকা: তুমি জানোনা যে সুরভীর স্বামীর কারণেই আমাকে বেইজত্তি করে চাকরি থেকে বিদায় নিতে হয়।
আমি তো পারলে ওর বউকে নিজেরই করে নিতেম যদি ধর্ম বাধা না হতো, আর সুরভী যদি ওর ভাতারের দুই ছেলেকে ফেলে আমার সংসার করতে রাজি হয়, আমি তাও রাজি, সেক্ষেত্রে ধর্ম পরিবর্তন কোনো বাধা হওয়াই উচিত না। আমার তো সপ্ন সুরভীর পেটে আমার ৫ টা বাচ্চা ঢুকাই।
বলতে বলতে গগন কাকা দেখি ক্যামেরার কাছে এসে ক্যামেরা বের করে ভিডিও শেষ করেন।
তখন বুজলাম যে আমার মা এই ভিডিও ২ টা এবং কাকা যে আমার মার পেটে তার সন্তান দিতে চান - এসব মা জানে না।
আমি ভিডিও দেখার পর অনেক ভয় পাই এবং সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল যেখানে ছিল সেখানে রেখে দেই। আমি অনেক ঘেমে যাই, আরো প্রায় ৫-৭ মিনিট পর সুরেশ কাকা আমার জন্য এক বাটি দই নিয়ে আসি।
সুরেশ কাকা: খাও বাবা খাও।
আমি: না লাগবে না।
সুরেশ কাকা: কেনো খাও, গরমে ত ঘেমে গিয়েছ।
💋Choti Ghor💏
আমি: না কাকা, মা আসুক।
সুরেশ কাকা (হাসতে হাসতে): আরে খাও, তোমার মাও রুমের ভিতরে আরো ভালো খির খাচ্ছে।
আরো প্রায় ১৫ মিনিট পর গগন কাকা রুম খুলে শুধু একটি ময়লা জাঙ্গিয়া পরে দরজা না ভিরিয়েই হর হর করে বাহির হয়ে ফ্রিজ খুলে এক বোতল পানি পান করা শুরু করলেন। এটা দেখে সুরেশ কাকা আস্তে আস্তে গগন কাকাকে হেসে হেসে বললেন: চাষী কি আজ হাল চাষ করতে করতে ঘেমে গেলো নাকি ??? টা বীজ কি ভিতরে দেয়া হলো না বাহিরে ???
গগন কাকা : যত দিন না পেট ফুলাতে পারি, বীজ ভিতরেই দেবো।
সুরেশ কাকা: মাগী রাজি হলো ???
গগন কাকা: তা কি আর রাজি হয় ??? চোখ বাধা ছিল, আঙ্গুল দিয়ে ঢুকিয়েছি।
সুরেশ কাকা: অন্যের বউয়ের পেট ফুলানো তোমার কাছ থেকে শিক্ষা দরকার।
বলে দুই জনই হেসে উঠলেন। পুরো নেংটা শুয়ে আছেন আর কাকা কনডম পরিহিত অবস্থায় মার যোনি তে মেরে যাচ্ছেন। অনেক ক্ষন মারার পর মা আর কাকা দুই জনই নেতায় পড়লেন, মার উপরে কাকা। তবে আসল কাহিনী ঘটলো তার পর। কাকা ২ মিনিট পর মার উপর থেকে উঠে তার কনডম তার বাড়াটা থেকে খুলে তার ঘন সাদা বীর্য কাকার দুই আঙ্গুলে নিয়ে মার যোনিতে ঢুকিয়ে দিলেন, এবং ২-৩ বার একই কাজ করলেন । মা হাসতে হাসতে বললেন: Choti Ghor
জান আঙ্গুল ঢুকায় ও না জান।
কিন্তু মা তো জানে ই না কাকার আঙ্গুলে যে কাকার বীজ লাগানো।
তারপর কাকা গিয়ে used কনডম টা মার রুমে ডাস্টবিন এ ফেলায় দিলেন। কাকা এই কাজ কেনো করলেন আমি বুজলাম না।তবে মা ওই সময় হাসছিলেন, তবে তার চোখ বাধা ছিল বলে সে এই সব দেখে নাই। তারপর কাকা এসে মোবাইল হাতে নিয়ে ভিডিও অফ করলেন।
💋Choti Ghor💏
ভিডিও ২: একটি সেটসেতে ময়লা রুম। দেয়ালের colour দেখে মনে হলো রুম ত এই বাসার। মার দুই হাত বাঁধা খাটের বাতার সাতে। তবে মার চোখ খোলা। মা বেশ খুশি আর বললো: আমার স্বামী হাত খুলে দাও না।
কাকা এসে মার দুই পা ফাঁক করে প্রায় ৩-৪ মিনিট মুখ দিয়ে মার শেভ করা ভোদা চাটলো আর অসংখ্য চুমু দিল । তারপর কাকা তার বিশাল হিন্দু বাড়াটা নিয়ে মার গুডে এক ধাক্কায় ঢুকায় দিলেন। এবং নিজেও মার উপর শুয়ে একবার মার মুখে, ঠোঁটে, গলায়, কপালে, গালে, দুদের বোটায়, দুদুটে চুমু দিতে লাগলেন। তখন মাকে গাদন ও দিচ্ছিলেন কাকা। মা বলে উঠলো: জান আমার তুমি কিন্তু কনডম পর নাই, পরে নাও,
কাকা মার কোথায় কর্ণপাত করেননি বরং ঠাপ এর গতি আরো বাড়িয়ে দিলেন।
Choti Ghor
মা রেগে গিয়ে বললেন: ওই দিনের মতো ভিতরে ফেলব না কিন্তু।
গগন কাকা: কেনো আমার কি বাচ্চা নেয়ার অধিকার নাই ????আমার কাছে পুরো ব্যাপারটাই অস্বাভাবিক লাগছিল। আমার বোরকা পড়া ধার্মিক মা কেমন যেন একজন চরিত্রহীন নাড়ির মত হয়ে গেল। তাও আবার এমন একজনের প্রেমে যার সাতে মার তেমন পূর্ব পরিচয় নাই, শুধু কয়েক বার দেখা হয়েছিল। তাও আবার গগন কাকা আমার বাবার থেকেও বয়সে বড়। কাউকে বলতেও পারছিলাম না। যদিও আমার স্কুল এর ফ্রেন্ড রা তাদের মা বাবার চোদাচুদির ব্যাপারে অনেক কিছু শেয়ার করে, তবে আমার নিজের ভিতর খারাপ লাগছিল। এসবের মানে দাঁড়ায় বরিশালের লঞ্চে উঠার পর আমার ঘুমিয়ে যাবার পর এমন কিছু হয়েছে যে মা আর গগন কাকা পরকীয়ায় লিপ্ত হয়।
দাদীর বোকা দেওয়ার রাতেই মা অনেক টেনশন e পড়লো । এমন কি সে গগন কাকাকে মেসেজও করলো যে বাবা যদি জানে । গগন কাকা মেসেজ e জানালেন যে এসব ব্যাপার সামনে সামনি বলতে হয়, আমার দাদী যদি বলেও আমার বাবা ঢাকায় এলে বলবেন। আর উনি মাকে জিজ্ঞেস করলেন যে মা বরিশাল e থাকা অবস্থায় বাবা কে কেনো গগন কাকার ব্যাপারে বলেন নাই ??? জবাবে মা বললেন " জানি না আপনি বরিশাল e কি করে এসেছেন । আবার সালেহীন এর বাবা যদি আপনার কথা শুনে চাকরি নিয়ে ভয় পায়, এমনই সে খুব ভীতু লোক। আর তাছাড়া সেই কয়দিন আমি শুধু আপনার বড় আর মোটা বাড়াটা নিয়ে ভেবেছি। যাই হোক অনেক দিন পর একটু সাধ মত আমার সোনার জ্বালা আপনি Choti Ghor
মিটিয়েছেন। এর জন্য আপনাকে 💋💋💋। 💋Choti Ghor💏
গগন কাকা: সুরভী জান আমি জানতাম যে আমি একবার তোমার সাতে মিলিত হতে পারলেই তুমি আমার প্রেমে পরবা। আমি তোমাকে পেয়ে খুশি। তাহলে চলো যেই কয়দিন পারি আমরা আমাদের প্রেম চালিয়ে যাই। তাহলে তুমি আর কবির শয়তান টাকে আমার ব্যাপারে বইলো না। আমার 🫀কলিজা আর বাড়াটা একন থেকে তোমার, আমার সুরভী জান।
মা: আমারও মনে হয় কবির কে আপনার বেপারে নাই বলি। দেখি ওর মা বলে কিনা ??? তবে তার ছেলে যেহেতু একটু ভীতু আর টেনশন করে তাই ওর মা ওকে নাও বলতে পারে আচ্ছা জান কালকে আমার ছোট ছেলেকে স্কুল e নামিয়ে দিয়ে কি একটু দেখা করতে পারি আপনার বাসায় ???? আপনার বাসা কই ???
গগন কাকা: হে সোনা আমার already onek মাল জমে গেছে তোমার ছবি দেখতে দেখতে। তবে আমার বাসায় না, Choti Ghor
আমার বাসা উত্তরা, তার থেকে আমি তোমার বাসা আজিমপুর এর কাছে আমার এক বন্ধুর বাসা আছে, সেখানে আসি ।
মা: কেনো আপনার বাসায় কি হয়েছে??? আর আমি অন্য কোনো পুরুষের বাসায় যাবো না ।
গগন কাকা: সোনা আমার বাসায় আমার ছোট বোন আর তার স্বামী থাকে। এখানে তোমাকে আনলে খারাপ দেখাবে। আর আমার বন্ধু সুরেশ ত আমার মত বিয়ে করে নাই । ওর বাসা খালি পড়ে থাকে ।
মা: আপনার মত বিয়ে করে নাই, তাহলে তো আপনার মতোই চরিত্র হবে, যদি আবার আমার সাথে করতে চায় ???
গগন কাকা: সোনা ও করতে চাইলে ত তোমার জন্য ভালো, তুমি আর আমি শারীরিক ক্ষুধার কারণেই ত একে অপরের কাছে এসেছি নাকি ???
Choti Ghor
মা: আমি আসবো না, এত ক্ষুধাও নাই।
বলে মা অনেকক্ষণ আর কোনো মেসেজ করে নাই।
Choti Ghor
এর মাঝে গগন কাকা অনেক বার মাকে sorry লিখে মেসেজ করেছেন। কিন্তু মা কোনো পাত্তা দেই নাই। পরে অবশ্য রাত ১২ টার দিকে মা আর কাকা ফোন e অনেক ক্ষন আলাপ করেছেন, তখন কি কথা হয় ত আমি জানি না। তবে পরের দিন আমি সকাল থেকেই মার উপর নজর রাখছিলাম। দেখলাম মা আমার ছোট ভাই কে নিয়ে বের হওয়ার সময় খুব সেজে গুজে বের হলেন তবে বোরকা পরে । আমি আমার স্কুল e চলে গেলাম। আমার স্কুল শেষে তাড়াতাড়ি দুপুর ২:৩০ e এসে মার রুম এ গেলাম দেখলাম মা মরার মত করে ঘুমাচ্ছে সকালের ওই শারী পরেই, কিন্তু মার চুল, মেকআপ আর শারী বেশ এলো মেলো। আমি বুজলাম যা হবার তাই হয়েছে এবং আমাদের বাসার কাছেই কোথাও মা আর কাকা মিলিত হয়েছেন।Choti Ghor
💋Choti Ghor💏
ভাগ্যক্রমে ২ দিন পরেই মা আমাকে নিয়ে হটাত করে বললেন যে চলো বাহিরে একটু কাজ আছে। তখন প্রায় ৩ টা বাজে। আমি গেলাম। দেখলাম মা প্রায় ২০ টাকা রিক্সা ভাড়া দিয়ে এক বাসায় গেলেন। সেখানে দরজা knock করতেই এক ৫০ বয়সর্দো লোক দরজা খুলে মা কে আর আমাকে বসতে বললেন। আমি বুজলাম এটা সেই বাসা যেখানে মা আর গগন কাকার মিলন হয় আর সেই লোকটা সুরেশ। লোকটি কিছুক্ষণ পরেই মা কে বললেন :
সুরেশ: সুরভী ভাবী আপনি ভিতরে যেয়ে আপনার কাজটি করে ফেলুন, দাদা অনেকক্ষণ আগেই এসেছেন।
মা: জি দাদা।Choti Ghor
মা একটু মুচকি হাসি দিয়ে সামান্য লজ্জা পেলেন।
বলে মা উঠে যেতে লাগলে আমিও মার পিছে পিছে ওই রুম e যেতে লাগলাম। তখন ঐ সুরেশ কাকা আমার হাত ধরে আমাকে বারণ করলেন আর বললেন:
খোকা তুমি কোথায় যাও ?? তুমি আমার সাথে বসো, তোমার মার ত একটু কাজ আছে। মা ওই রুম এ গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিল।
উনি পরে আমার সাথে বসে আজাইরা গল্পঃ শুরু করলেন।৩-৪ মিনিট পর হটাত আমি মার হাসির আওয়াজ পেলাম। আরো কয়েকবার পেলাম। কিছুক্ষণ পর সুরেশ কাকা উঠে গেলেন।
হটাত করে আমি দেখলাম সেই রুম এই টেবিল এর উপরে গগন কাকার মোবাইল।
এই সুযোগে আমি গ্যালারিতে গিয়ে দেখি: মার কয়েকশো chobi, আর দুটি ভিডিও।
ভিডিও ১: মা বাবার বিছানায়, মা চোখ বাধা অবস্থায় দুই পা ফাঁক করে
মা: দাদা আপনার পা ধরি, ভিতরে ফেইলেন না, আমার পেট বেধে যাবে
গগন কাকা: ঠিক আছে ফেলবো না, এখন ঠাপাতে দাও।
শেষে মার বগলে জিব দিয়ে চাটতে লাগলেন। আর মা হেসে উঠলেন। কাকা বললেন মা কে বেশি নড়াচড়া না করতে ।
হটাত করে ১-১.৫ মিনিট পর মা চিল্লায় বললো: দাদা না না , বাহির করেন, ভিতরে না।
কিন্তু কাকা আরো জোর দিয়ে ভীতরে চেপে ধরলেন। এবং প্রায় ২ মিন চেপেই রইলেন। ২ মিনিট পর মানার কাকা দুইজনই ঘেমে ছিলেন । মা কাকাকে হাত খুলে দিতে বললেন । কাকা খুললেন না প্রায় ৫ মিনিট পর মার হাতের বাধন খুললেন। ততক্ষনে কাকার বেশির ভাগ বীজ মনে হয় মার যোনির ভিতর চলে গিয়েছে। মা উঠে কাকা কে অকথ্য ভাষায় গাগাগালি করলেন। হটাত কাকা রেগে গিয়ে খাট থেকে উঠে মার বড় গোল তলপেটে এক লাত্থি বসায় দিলেন। মা উমাগো বলে জোরে চিল্লায় উঠলেন আর মেজেতে বসে জোরে কাদতে লাগলো। তখন মা আর কাকা দুই জনই পুরো উলংগ ছিল। মা কে লাত্থি দিয়ে কাকা হর হর করে মাকে গালি দিতে দিতে সাদা ধুতি পরে রুমের দরজা খুলে বের হয়ে গেলেন। হটাত করে তখন সুরেশ কাকা রুম এ ঢুকে মার কাধে হাত দিয়ে মাকে খাটের উপরে বসায়। মা তখন পুরা নেংটা । মা সুরেশ কাকাকে দেখে লজ্জা পেলেন। তবে ব্যাথার কারণে দুই হাত দিয়ে তলপেট চেপে ধরে ছিল। কাকা মার bra পেন্টি এনে দিয়ে বললেন: লজ্জা পেও না, আমি বাহিরে যাচ্ছি পরে নাও। Video 2 To be continued ...........
💋Choti Ghor💏
Video 2: প্রায় ২-৩ মিনিট পর মা রেডি হয়ে কাপড় পরে বোরকা পরে ব্যাগ নিয়ে চলে গেলো। কয়েক সেকেন্ড পরই গগন কাকা সাদা ধুতি পড়া অবস্থায় সুরেশ কাকার সঙ্গে তর্ক করতে করতে রুমে ঢুকলেন।
সুরেশ কাকা: অন্যের বউ বেটিদের আমার ঘরে এনে গাদন দিবা আর লড়াই করবা, এসব আর চলবে না দাদা।
গগন কাকা: চুপ যা সুরেশ, সুরভী কে গাদন করে ওর পেটে আমার বাচ্চা দেয়া শুধু
Choti Ghor
পাঠ 2 coming soon Choti Ghor
comment করেন 👇 পোস্ট রিয়েক্ট 👇💋💋💋
comment Choti Ghor
0 Comments
Post a Comment