বরিশালের লঞ্চে মার পরকিয়া – 2 / by / 💋Choti Ghor👪

 বরিশালের লঞ্চে মার পরকিয়া – 2

by / 💋Choti Ghor👪

💋Choti Ghor💏. তবে প্রায় ভোর বেলা আবছা আলোতে মার মোবাইল এর রিংটোন e আমার ঘুম ভাঙ্গল আর হালকা চোখ খুলে দেখতে পেলাম কাকা মা কে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছেন। দুই জনের গায়ে একটা সাদা পাতলা চাদর।আর মা ফোন হাতে নিয়ে কাকাকে জাগিয়ে বিরক্তির সাথ e বললেন:

মা: কবিরের মা মাগীটা ফোন দিয়েছে এই ভোর ৫ টার দিকে। একটু ধরি নইলে শান্তিতে শুইতে দিবে না।
গগন কাকা: ধরো জান আর লাউডস্পিকার e দাও।
মা:s সালামালেকুম মা।

বরিশালের লঞ্চে মার পরকিয়া – 1
দাদী: কই সুরভী, হসপিটাল এ পৌঁছাইসো ???
মা: না মা এখনও তো লঞ্চ ঘাটেই আসে নাই।
দাদী: কেনো বৌমা এত সময় তো নে না, আর কতক্ষন লাগবে ???
মা: আমি তো কেবিনে ঘুমাচ্চি, গগন দাকে জিজ্ঞাস করতে হবে। জিজ্ঞেস করবো মা ???
দাদী : জিজ্ঞেস করবে মনে তোমরা কি একই কেবিন e নাকি ????

Video Golpo 👇




💋Choti Ghor💏
মা: ছি মা কেমন কথা বলেন একজন পর পুরুষের sathe কি এক রুম এ থাকা যায় ???
দাদী: ঠিক আছে ঠিক আছে, আমি তো সেকথা বলতে চাই নাই।
এই কথা শুনে মা আর কাকা দুই জনই আস্তে খিলখিল করে হেসে উঠলো, আর আমি দেখলাম কাকা অনবরত মার vodayy এক হাত bulacchenn আর মাজে মাঝে মার এক দুদুর বোটায় মুখ লাগিয়ে চুসছেন। মা ও মাঝে মাঝে উত্তেজনায় চোখ বন্ধ করে কাকার হাত সরায় দেয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু লঞ্চ এর engine er sound এর কারণে সম্ভবত দাদী কিছু বুজতে পারছেন না।

দাদী: যাও সুরভী একটু গগন এর রূম e যাও। আবার খাট থেকে উঠেই চলে যেও না, বোরকা পরে নাও। গগন এর নজর খারাপ, আর ওর কেবিনের রুম এর বাহিরে থেকে কথা বলবা।
একথা শুনে মা আর কাকা আরো মুখ টিপে টিপে হাসলেন।
মা: ঠিক আছে মা আমি বোরকা পরে গগন দার রুম এ যাচ্ছি। ২ মিনিট ফোন ধরে থাকেন।
২ মিনিট পর মা শুয়ে থেকেই খাটের কাঠে knock করে বলেন: 💋Choti Ghor💏

মা: দাদা ও গগন দাদা দরজা খুলুন।
কিছুক্ষণ পর:
গগন কাকা: ভাবী আপনি, আসেন রুম এ আসেন।
মা: জি থাক দাদা এত সকালে কষ্ট দিলাম, রাতেও আপনাকে কষ্ট দিলাম।

গগন কাকা: কিসের কষ্ট ভাবী, এটা তো আমার দায়িত্ব।
মা: দাদা বরিশালে এ ঘাট e কখন পৌঁছাবে ???
গগন কাকা: ভাবী এই লঞ্চ ত অনেক slow aro ২ -৩ ঘণ্টা ত লাগবে।
মা: না মা মানে ওর মা ফোন e জিজ্ঞেস করছিলেন. 💋Choti Ghor💏

গগন কাকা: দেন ফোন আমাকে দেন, hello চাচী salam নিবেন, আপনি কোনো টেনশন নিবেন না। আমি আপনার বৌমার ভালো খেয়াল রেখে ওকে ঠিক সময়ে হসপিটাল পৌঁছিয়ে দিবো। ঠিক আছে চাচী।
দাদী: জি ধন্যবাদ সুরভী কে ফোন দেন।
মা: জি মা বলুন।

দাদী: বৌমা তোমার রুম e যাও।
১০ second পর:
মা: জি মা বলুন।

দাদী: বৌমা তোমার দরজা বন্ধ করে থাকো আর রাতে কি খেয়ে ছিলে???
মা: গগন দাদা আমাকে অনেক কিছুই খাওয়াইসেন, সব কিছু তো আর সালেহীন কে খাওয়ানো যায় নাই o আগে আগে আগেই ঘুমিয়ে পরে।
দাদী: তোমাকে এমন কি খাওইলো ???
মা: রস মালাই, উনার নিজের বানানো। 💋Choti Ghor💏

বলে মা কাকা আরো শক্ত করে জোরাজুরি করে গাল টিপে হেসে উঠলো।

দাদী: উনার নিজের বানানো ?? কেনো উনার স্ত্রী নাই ???
মা: না মা উনি তো বিয়ে করেন নাই।
দাদী: বিয়ে করে নাই বলেই তো নজর খারাপ, তোমার ছোট ছেলে হওয়ার সময় আমাদের বাসায় এসেছিল, আর শুধু তোমার পেটের দিকে তাকায় থাকতো। মনে আছে আমি তোমাকে ইশারা করে ছিলাম পেট ঢাকতে।

মা: জি মা মনে আছে, গত রাতেও আমার শরীর রের দিকে তাকায় ছিল । আপনার ছেলেই ত তাকে বন্ধু বানিয়েছে।
দাদী: কবিরের কথা আর বলিও না, এত বোকা, যেই দিন গগন বুরাতা তোমার পেট দেখছিল ওই দিন আমি তোমার স্বামী কে বললাম যে কেমন বন্ধু বাসায় এনেছিস যে তোর বউ এর দিকে নজর দেয় ??? তোমার স্বামী বলে যে গগন নাকি খারাপ লোক না আর তাছাড়া তমার উপর ত তোমার স্বামী র অনেক বিশ্বাস। 💋Choti Ghor💏
কাকা মা আরো হেসে উঠে।

মা: থাক মা বাদ দিন, লোকটার নজর খারাপ হলেও আমাদের তো উপকারে এসেছে, নইলে কালকে এত রাতে আমাদের কে কেই বা বরিশাল নিয়ে আসত আর কেই বা পেট ভরাত ???
দাদী : হা বৌমা ঠিক বলেছো। ঠিক আছে রাখি পৌঁছায় ফোন দিও।
মা: জি মা।

ফোন কেটে দেয়ার পর, মা আর কাকা আরো হাসলেন, তারপর তারা আমার দিকে দেখে কাকা বললেন :

গগন কাকা : কবিরের ছেলে ঘুমাচ্ছে সোনা।
মা হেসে দিয়ে বললেন: হবে নাকি দাদা আরেক বার ???

তারা আবার মিলনে লিপ্ত হল এবং এবার ও কাকা মার যোনিতে তার বীজ ঢাললেন, শেষ বার মা কাপড় পরার আগে কাকা মার ভোঁদার এক ছবি নিলেন। মা বারণ করলেও কাকা শুনলেন না। 💋Choti Ghor💏

লঞ্চ ঘাটে ভিড়ল সকাল ৮ টায়। মা বোরকা পরে নিলেন আর কাকা রেডী হলেন যথা সময়ে। আমি ভান করে ঘুম থেকে উঠলাম। লঞ্চ এর রুম থেকে বের হওয়ার সময় দেখলাম যেই ২ জন ছেলে আমাদের গত রাতে খাবার পরিবেশন করেছিল তারা একে অপরের দিকে তাকায় হাসছে। এটা দেখে মা লজ্জা পেলেন । তাদের মধ্যে একজন কাকাকে বললেন: sir কিছু বকশিস করবেন না??
কাকা moneybag theke ১০০ taka ber করে আমার হাতে দিয়ে বললেন ওদের দিয়ে দিতে।

এমন সময় লঞ্চ থেকে নেমে ঘাটেই দেখি বাবার দুই colleagu মাকে receive korte এসেছে। উনারা গগন কাকাকে দেখে কেমন একটা অবাক হলেন। আর কাকাও তাদের কে দেখে তাদের avoid করে মা র কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলেন বেশ ব্যাস্ততার সাথে।
ওই দুই colleague মা কে জিজ্ঞেস করলেন যে গগন কাকাকে কেমনে পেলেন ???

মা বললো লঞ্চ এই দেখা। তবে মা অনেক আশ্চর্য হইলো কিন্তু কিছু বললেন না। 💋Choti Ghor💏

মা সরাসরি হসপিটালে গিয়ে বাবা কে দেখে এমন কান্নাকাটি করল যে আমার বিশ্বাস ই হলো না যে মা আর গগন কাকা রাতে কি করেছে। বাবাও মার হাতে হাত দিয়ে অনেক কথা বলল। কিন্তু মা বাবাকে বললো না গগন কাকার কথা। মা কে হসপিটাল এ রেখে বাবার কলিগরা বললেন যে তারা এখন চলে যাবে সকাল ১১ টায় তারা আসলে মা আর আমি বাবার কোয়ার্টার e গিয়ে রেস্ট নিতে পারবো। তারা আমাদের নাস্তার ব্যাবস্থাও করে দেয়। সকালে ১০ টার দিকে বাবা ঘুমিয়ে পড়লে মা আমাকে বসিয়ে দিয়ে বললেন যে মা ১০ মিনিটে আসছেন। আমি বুজলাম মা আবার কোনো আকাম করবে, তাই পিছে পিছে গেলাম।

দেখলম মা হসপিটাল থেকে বের হয়ে একটু দূরে একটা ক্লিনিক e গিয়ে কি যেনো একটা ওষুধ কিনলো আর ফিরে এলো। আমি খেয়াল করলাম মা ফিরে এসে দেখলো বাবা ঘুমিয়ে আছে, তখনই মা ওই ওষুধ তা খেয়ে নিল আর প্যাকেট টা নিয়ে রুম এর বাহিরে গিয়ে অনেক দূরের একটি ডাস্টবিন এ ফেলে আসলেন। ঠিক ১১ টায় আমরা বাবার কোয়ার্টার e গেলাম। মা গিয়ে আগেই গোসল e গেলেন । এমন সময় মার মোবাইল এ একটা মেসেজ এলো সালমা আপা নামে, তাতে লেখা ছিল : তোমার স্বামী র শরীর কেমন ??? আর তুমি নিরোধক খেয়েছো ??? 💋Choti Ghor💏

আমি ভাবলাম এমন কোনো আপা ত নেই। পরে মা বাথরুম থেকে বের হয়ে মোবাইল হাতে নিয়ে মেসেজ পড়লো আর মুচকি হাসি দিয়ে আমাকে দেখে bedroom e chole গেলো। আমি নাছোড়বান্দা, আমিও ৩০ মিনিট পর মাকে গিয়ে বললাম তোমার মোবাইল e গেম খেলবো, মা দিতে চাইলো না তো ১৫ মিনিট পর দিয়ে বললো সে ২ ঘণ্টা ঘুমাবে তারপর রান্না করে আমাকে দুপুরের খাবার খেতে দিবে। আমি মোবাইল নিয়ে সোজা লিভিং রুমে গিয়ে, ওই মেসেজ বের করলাম, বুজে গেলাম ওই মেসেজ গগন কাকার।

মা: ও ভালো আছে, একটু আগে খেয়েছি, আপনি কি করেন??
গগন কাকা: তোমার ছবি দেখে মাল ফেলেছি।
মা: এখনও মাল আছে ???
গগন কাকা: সুরভী আসো না আমার বাসায় কারণ তোমাদের কোয়ার্টার e আমি আস্তে পারব না। 💋Choti Ghor💏

মা: আচ্ছা বুজলাম না আপনি কি করেছেন যে এরা সবাই আপনাকে avoid করে ??
গগন কাকা: তুমি সরাসরি তোমার স্বামী কেই জিজ্ঞেস করবে তবে অন্য কাউকে না, আর o সুস্থ হইলে ওকে বলো যে তোমাকে আমি কিভাবে গত রাতে লঞ্চে হেল্প করেছি।
মা: ঠিক আছে বলবো। তবে o আবার সন্দেহ করবে নাত ????

গগন কাকা: না ও আমাকে অনেক বিশ্বাস করে।
আর তুমি তো জানোই যে তোমার স্বামী আমাকে তোমাদের গোপন কোথাও বলতো, তাই নয় কি ??? আমাকে বিশ্বাস করে বলেই তো ।
মা : হা তা আপনি ঠিকই বলেছেন। তবে আজকে আপনার সাথ e দেখা না হলে ত জানতামই না যে আপনি i তাকে ডগি sex শিখিয়েছেন ।

গগন কাকা: আসো না যান আমার বাসায়, আমার তো আর বউ নাই, একটু তোমার পেট এ মাল ভরি।
মা: না গো আমার নাগর, পেটে মাল আর নিবো না।এখনও আমার সন্দেহ আছে যে পেটে আপনার বাচ্চা এসে যায় কিনা ??? 💋Choti Ghor💏

আমরা দুপুরে খেয়ে বাবার সাঠে দেখা করতে গেলাম আর doctor বললেন যে বাবাকে বাসায় নিয়ে যাওয়া যাবে। এতে মা দেখলাম তেমন একটা খুশি হলো না। সন্ধায় আমরা বাবা কে স্টাফ কোয়ার্টার e নিয়ে আসি। রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে দেখি বাবা আমাকে তার রুমে ডাকলেন আর একটা কাগজ ধরায় দিয়ে বললেন যে বাবার ত শরীর খারাপ তাই আমি যেনো এই ওষুধ গুলা।নিয়ে আসি এলাকার ওষুধের দুকান থেকে। এর আগে বাবা কখনো আমাকে ওষুধের দোকানে পাঠান নাই।

ওষুধের দোকানে দোকানদার কে দেখাল উনি এক প্যাকেট কনডম (তখন o ami buztam na) o এক প্যাকেট সিভিট দেন। আমি বাসায় এলে বাবা আমাকে সিভিট দিয়ে দেন আর ভাত খেয়ে ঘুমাতে বলেন।
গভীর রাতে মা বাবার কথা কাটাকাটির আওয়াজে ঘুম ভেংগে যায়, আমি ২ বেডরুম এর স্টাফ কোয়ার্টার এর আর এক বেডরুম এ ছিলাম। দেখি মা বাবাকে সমানে খারাপ কথা বলে যাচ্ছে। আমি দরজার কাছে গিয়ে কান পেতে শুনি: 💋Choti Ghor💏

মা: চোদার ক্ষমতা নাই তা চোদো কেনো ??? আমার ঘুম নষ্ট করো।
বাবা: তোমাকে এত দিন পরে পেলাম তাই ভাবলাম একটু আদর করবো।

দরজার ফাঁক দিয়ে দেখলাম মা বাবা দুই জনই উলঙ্গ।পরের দিন সকাল থেকে দেখলাম মার মেজাজ খিট খিট আর বাবার সাথ e খারাপ ব্যাবহার। কিন্তু মা নিয়মিত মোবাইল এ মেসেজিং করছেন।

বিকালে আমি মার মোবাইলে পড়লাম:

মা: রাতে ও নুনুটা ঢোকানোর আগেই ওর বীজ খাটে ফেলে দেয়। তার উপর দিয়ে আবার কনডম পরে সকালে করতে চাইলো তবে ওর ত দারালই না। দাদা আপনার সাথ e থাকার পর আর ওর টা ভালো লাগে না।
গগন কাকা: ঢাকায় ফিরে চল, আমাদের মিলন চালিয়ে যেতে হবে। 💋Choti Ghor💏

মেসেজ এ আরো অনেক খারাপ কথা বাবার সম্পর্কে লেখা ছিল।
সন্ধায় হটাত মা আমাকে বলল রেডী হতে আর বাবাকে বললো যে আমার স্কুল এর আমার ছোট ভাইয়ের স্কুল আছে, তাছাড়া বাবা তো সুস্থই হয়ে গেছে। বাবা শত বারণ করে ও মাকে আটকাতে পারলো না।

ঢাকায় পৌঁছানোর পর যথারীতি আমাদের জীবন চলছিল। বলে রাখা ভালো ঢাকায় আমাদের ২ বেড রুম এর বাড়ি, যেখানে এক রুম এ দাদী, আর এক রুম এ মা, আমি আর ছোট ভাই ঘুমাই। আর লিভিং রুম আর ডাইনিং রুম আলাদা। বাবা আসলে আমার ভাই আমি আর দাদি এক সাঠে ঘুমাই। আর দাদি নিয়মিত দুপুরে খাওয়ার পর ২ টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত ঘুমান।

ঢাকায় আসার ৪-৫ দিন পর হটাত একদিন দেখি মা সকাল থেকেই খুব খুশি ।আর দুপুরে খাবার পর খুব সেজে গুজে আছেন তাও আবার শারী পড়েছেন নাভির ৪ আঙ্গুল নিচে। এর আগে মাকে কখনো এভাবে এত নিচে শাড়ি পরতে দেখি নাই। ততক্ষনে দাদী আমার ছোট ভাই কে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছেন।
ওই দিন সকালেই মা আমাকে দিয়ে বাবার মতো করে ফার্মেসি থেকে কনডম এনে রেখেছিলেন। 
আমি লিভিং রুম এ টিভি দেখছি, হটাত দেখি মার মোবাইল এ মিসড call আসলো আর মা সোজা দরজা খুলে হাসি মুখে গগন কাকাকে welcome করলেন। গগন কাকাকে দেখে আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে এখন কি হবে ।কাকা মকে একটি জুস দেন আর মা কাকাকে লিভিং রুম এ বসান। ৪-৫ মিনিট পর মা আমাকে বলেন যে কাকার সঙ্গে মার একটি কাজ আছে, আমি যেনো বসি, বলে মা কাকাকে মার বেডরুম এ নিয়ে যান। আমার আর এই নোংরামি ভালো লাগছিলো না তাই আমি মন খারাপ করে বসে রইলাম।

১.৫ ঘণ্টা পর মার রুমের দরজা খুলে মা আর কাকা বের হলেন আর কাকা লিভিং রুম এ আমার সঙ্গে বসলেন। দেখলাম মা বেশ খুশি, তবে এই খুশি বেশিক্ষণ টিকলো না। মা কাকা কে বসতে বললেন আর kitchen e cha বানাতে গেলেন। হটাত করেই ৫ মিন এর মধ্যে দাদীর রুম থেকে দাদী বের হয়ে দেখলেন যে গগন কাকা আর মা সোফায় বসে চা খাচ্ছেন আর মার পরনের শাড়িটা নাভী থেকে ৪-৫ আঙ্গুল নিচে। মা নিজেও দাদী কে দেখে লজ্জা পেলো।

গগন কাকা: আদব কাকী । ভালো আছেন ???
দাদী: গগন তুমি এই সময় ??? কোনো জরুরি কিছু ????
গগন কাকা আমতা আমত করতে করতে কোনো উত্তর দিতে পারলো না। 

এমন সময় মা বলে উঠলেন: জি মা উনি উনার একটা জিনিষ ভুলে নিতে এসেছেন।
দাদী : কুন জিনিস ???
মা : ( কোনো কিছু খুজে না পেয়ে) টাকা মা উনি আমাকে ধার দিয়ে ছিলেন।
দাদী : ঠিক আছে, ত টাকা তো তোমার স্বামীর কাছ থেকেও নেয়া যায় (বিরক্ত হয়ে) আর আপনি (গগন কাকাকে) হয়ে গেলে আস্তে পারেন।
গগন কাকা তরী ঘড়ি করে উঠে যাওয়ার সময় দাদী আবার জিজ্ঞেস করলেন যে উনি কখন এসেছেন ???

মা: এই যে মা উনি ৫ মিনিট আগে এসেছেন।
বলে মা আমার দিকে তাকায় না বলার জন্য ইশারা করল।
কাকা চলে যাবার পর:
দাদী: সুরভী তোমার কি লাজ লজ্জা সব শেষ হয়ে গেছে, নাভির এত নিচে শাড়ি পরে এক বেগানা চরিত্র খারাপ লোকের সামনে কিভাবে আসলে ??? তোমার শরম করে না ??? তোমার তো মাথায় কাপড় ও নাই । আর এত সেজে গুজে আছো কেনো ??? 
মা: না মা আমি এমনেই এই ভাবে ছিলাম, গগন দাদা হটাত চলে এলেন। আমি কি করবো ????

দাদী: যৌবন কন্ট্রোল e রাখতে না পারলে স্বামীর ঘরে ভাত পাবা না কিন্তু আর গগন হিন্দু লোক, ওর সঙ্গে কি আর তোমার সম্পর্ক সম্ভব ???

মা : না মা ছি এমনটা কিছু না।

দাদী আমকে ঘরের ভিতরে যেতে বললেন। তারপর

দাদী; আমার ছেলেকেই বলতে হবে। তোমার মত মেয়েদের নিয়মিত গাদন না দিলে বংশের আর ইজ্জত থাকে না। আর গগন টাইপ এর বেটাদের তুমি চেনো না??? পরের বউদের নষ্ট করা এদের কাজ। কিছু করে থাকলে এক্ষুনি বলে দাও, বেবস্থা নেয়া যাবে, আমার ছেলের জীবন নষ্ট করবা না, ও তোমাকে অনেক ভালো বাসে।


মা কাদতে কাদতে kitchen e চলে গেলেন। আমি ওই সময় মার বেডরুম এ ছিলাম। আর দেখলাম মার বেড কভার মাজখানে বেশ জায়গা ভিজা। আর পুরো রুম কেমন একটা গন্ধ করছে, এই গন্ধ গগন কাকার গায়েও পাওয়া যায়। হটাত করে কনডম এর কথা খেয়াল হলো এর সবার আগে মার বেডরুমে এর ডাস্টবিন e ঢাকনা খুলে দেখলাম দুটো used কনডম পড়ে আছে, একটু নাড়িয়ে দেখলাম দুই টাই পানি পানি মাল e ভরা। এর মানে এই ১.৫ ঘণ্টায় কাকা আর মা দুই বার মিলিত হয়েছে।


💋Choti Ghor💏

👇 👇

1 _ 2 _ 3 >



কেমন লাগলো গল্পটি ?

ভোট দিতে হার্ট এর ওপর ক্লিক করুন

সার্বিক ফলাফল 4.3 / 5. মোট ভোটঃ 56

0 Comments