মা যখন বেশ্যা – 3

 মা যখন বেশ্যা – 3



 রবি আঙ্কেল এর বন্ধু এসে বাড়িতে এসে রাত কাটিয়ে যাওয়ার পর, রবি আঙ্কেল এর সাহস যেন আরো বেড়ে গেলো। সে যখন খুশি তখন এসে মা কে বিরক্ত করা শুরু করলো। আস্তে আস্তে মার এই নতুন গোপন জীবন অন্য মাত্রা পেলো। রবি আঙ্কেল এর দেখানো পথে গিয়ে মা দিন দিন অধঃপতনের পথে এগিয়ে যাচ্ছিল। রবি আঙ্কেল আর তার বন্ধুরা মা কে বিছানায় পেয়ে এতটাই খুশি ছিল যে অমিত আঙ্কেল বাড়িতে এসে রাত কাটিয়ে যাওয়ার মাত্র কয়েক দিন যেতে না যেতেই, রাতের পাশাপাশি দিনের বেলাও মা অভিসারে যাওয়া শুরু করলো।


প্রথমে শুধু রবি আঙ্কল এর ফ্ল্যাটে যেত। তারপর সেখান থেকে সেজে গুজে তৈরি হয়ে পরের গন্তব্য ঠিক হতো। তারপর বিকেল গড়িয়ে কোনো কোনো দিন সন্ধ্যে হয়ে যেত মার বাড়ি ফিরতে ফিরতে। কয়েক দিন এর ভেতর ঐ অমিত আঙ্কেল মা কে ভালবেসে তাকে একটা দামী সোনার গয়না গড়িয়ে দেয়। জিনিস টা ছিল একটা গলায় পড়ার নেকলেস, এত দামী আর অভাবনীয় গিফট পেয়ে আমার মা অমিত আঙ্কেল এর প্রতি বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হয় এবং তার সাথে একটি থ্রি স্টার হোটেল রুমে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটাতে যেতেও সম্মতি প্রদান করে।

তারপর থেকে মা প্রতি সপ্তাহে ঐ নির্দিষ্ট হোটেল রুমে অন্তত দুই তিন বার ভিজিট করে নিয়মিত অতিথি টে পরিণত হয়। অমিত আঙ্কেল নিজে তো বটেই সেই সঙ্গে তার বন্ধু দের ও ঐ হোটেল রুমে আমন্ত্রণ করে ডেকে আনতে শুরু করে। দেখতে দেখতে ঐ হোটেলের রুম বয় থেকে শুরু করে ম্যানেজার অবধি সবাই মার চেনা হয়ে যায়। আমি মাঝে মাঝে বাড়ির বাইরে কাজে অথবা টিউশনে বেরোনোর আগে মার কাধের ব্যাগ খুলে খুজরো টাকা নিয়ে নিতাম। মা নিজের পার্সোনাল ব্যাবহারের জিনিস যেমন ধরুন ব্যাগ মোবাইল ফোন সব খোলা জায়গায় রাখতেই পছন্দ করতো।


এমন ই এক সময়, আমার কিছু বই কেনার জন্য হটাৎ ই কিছু টাকার প্রয়োজন হয়ে যায়। মা কে বলতে মা বলে ” আমার ব্যাগ খুলে যত টা প্রয়োজন তত টাকা নিয়ে নে।” এই বলে মা শাওয়ার নিতে চলে যায়। আমি মার রুমে আসি। এসেই আগের রাতে বিছানায় পরিষ্কার মা আর রবি আঙ্কেল এর অভিসারের সব সাইন দেখতে পেলাম। বিছানার বেডশিট এলো মেলো অবস্থায় ছিল। মার ছেড়ে যাওয়া হাত কাটা নাইটি আর আঙ্কেল এর ইউজ করা কনডম, আর পাজামা টা তখনও অবধি মার বেডরুমের মেঝেটে পরে ছিল।


আমি মার ব্যাগের চেন খুলে জাস্ট অবাক হয়ে যাই। ব্যাগের ভেতরে কি নেই, লিপস্টিক, স্নো পাউডার কেস, চোখের আই লাইনার পেন্সিল, রুমাল, সেফটিপিন, কারি কারি কড়কড়ে নতুন পাঁচশো আর দুই হাজার টাকার নোট, নতুন কেনা নুডল স্ট্রাপড ব্রা আর ম্যাচিং থং প্যান্টি, নতুন কনডমের প্যাকেট, ঘুমের ওষুধ, ছোট বডি ডিওডরেন্ট আর একটা বিশেষ ধরনের ভায়াগ্রা জাতীয় পিল যা যেকোনো পানীয়র সাথে পান করলে নারী দেহে ৪৫ মিনিটের মধ্যে উদ্দাম যৌনতার প্রতিছবি ফুটে হতে, এই ওষুধ সেবন করলে মার মতন সাধারণ সভ্য মধ্যবিত্ত ঘরোয়া টাইপ নারীও যৌনতার জন্য পাগল হয়ে উঠতে পারে।


মার ব্যাগে কোনোদিন এইধরনের সেক্স পিল খুঁজে পাবো এটা ছিল কল্পনার বাইরে। অর্থাৎ একজন বেশ্যার বাড়ির বাইরে অভিসারে বেরোতে যা যা প্রয়োজন হয় প্রায় তার সব কিছুই মার ব্যাগে দেখতে পারছিলাম, এদিকে মার শাওয়ার ছেড়ে বেরোনোর সময় হয়ে এসেছিল, তাই তাড়াতাড়ি টাকা টা নিয়ে আমি ব্যাগ টা চেন টেনে বন্ধ করে মার বেড রুমের বাইরে বেরিয়ে আসলাম। আঙ্কেল দের সাথে মিশে মার চরিত্রে দ্রুত পরিবর্তন আসছিল। বাবা বাইরে থাকায় একমাত্র আমি ছিলাম তার জীবনের এই পরিবর্তনের সাক্ষী।


মা আমার সঙ্গ ও একটা সময় এড়িয়ে চলা আরম্ভ করছিল, আমার সামনে মার মনে তার এই পরিবর্তিত জীবন যাপন নিয়ে চক্ষুলজ্জা ছিল, সেই জন্য আমার সঙ্গে কথা বলা আর সামনে আসা যতটা পারা যায় এড়িয়ে চলতে শুরু করলো। বাবা বাইরে থেকে সপ্তাহে দুই তিন বার ফোন করতো, আর বাবার সাথে ফোন এ কথা বলার সময় মা আগের সতী সাধ্বী স্ত্রীর মতন অভীনয় করতো, আঙ্কেল এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানো অবস্থায় মা বিরক্ত হত, ফোন না ধরে, আঙ্কেল চলে যাবার পর বাবা কে কল ব্যাক করে নিত।


এই ভাবে বাবাকে লুকিয়ে মার যৌন জীবন অবাধ গতিতে এগিয়ে চলছিল। অধিকাংশ দিন বাইরে ডিনার সেরে ন্দ্i বুঝে উঠবার আগেই রবি আঙ্কল তাকে তার আর তার বন্ধুদের ভোগের বস্তু তে পরিণত করে মা র চরিত্র টা অনেকটা নিচে নামিয়ে দিয়েছিল। মা যখন বেকে বসত, বলতো,” আমি আর পারবো না প্লিজ রবি আমাকে ছেড়ে দাও। এত অন্যায় ব্যাভিচার ধর্মে সইবে না। পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয় রা আমার দিকে বাজে ভাবে তাকাচ্ছে, খারাপ কথা বলছে, আর ছেলেটাও বড়ো হয়েছে, আমার আর এসব ভালো লাগছে না


” রবি আঙ্কেল তখন মা কে জড়িয়ে ধরে তার কপালে গালে চুমু খেয়ে, মার গোপন অঙ্গের উপর বলতো,” কম অন ইন্দ্রানী কে কি বলছে কে কি বলছে সব ভুলে যাও, আর ভবিষতে এটা নিয়ে যদি বরের সঙ্গে অশান্তি হয়, তোমাকে সংসার ছেড়ে যদি বেরিয়েও আসতে হয়, কুছ পরোয়া নেই। তোমার নিজস্ব রোজগার থেকেই প্রচুর টাকা র savings থাকবে, আলাদা থাকবে। আর তোমার পাশে আমিও তো আছি, ভয় পেয় না। তোমার মতন নারীর সুখী থাকবার অধিকার আছে।”


রবি আঙ্কেল এর সঙ্গে পুরী ঘুরে আসবার তিন মাস পর, মা তার নতুন জীবনে বেশ খানিক টা অভ্যস্ত হতেই আঙ্কল মা কে একটা দামী স্মার্টফোন কিনে দেয়। মা প্রথমে আঙ্কল এর থেকে এই গিফট নিতে অস্বীকার করেছিল। কিন্তু শেষে রবি আঙ্কেল জোরাজুরি করায় নিতে বাধ্য হয়। শুধু নতুন ফোন ই না, তার সাথে নতুন একটা সিম নিতেও বাধ্য হয়। এই নতুন ফোন টায় প্রথম থেকেই মা পাসওয়ার্ড দিয়ে নিজের কাছে কাছে রেখেছিল। আমার ও ঐ ফোন টা ধরার পারমিশন ছিল না।


ঐ ফোন টা আসবার পর মার স্বভাবে আরো পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম, এমনিতে বাড়িতে অফ পিরিওড এ মা গল্পের বই পড়তে ভালোবাসতো, কিন্তু ঐ নতুন স্মার্ট ফোন টা পাওয়ার পর মা বই ছেড়ে সর্বক্ষণ ঐ ফোন টা নিয়েই ব্যাস্ত থাকতে শুরু করে। আঙ্কেল রা মা কে প্রতিদিন নোংরা সব কন্টেন্ট ছবি, মিমস, ভিডিও শেয়ার করতো। মা ও সেই সব কন্টেন্ট এ রিপ্লাই দিত। রবি আঙ্কেল মার দুটো এমএমএস ভিডিও বানিয়েছিল। সেগুলো মার ঐ ফোনে মেমোরি কার্ডের বিশেষ ফাইলে সেভ করা ছিল।


এছাড়া যেদিন রবি আঙ্কেল মার সঙ্গে রাত কাটাতে আসতে পারতো না সেদিন গুলোয় ঐ ফোনের মাধ্যমেই মা দরজা বন্ধ করে, পোশাক পাল্টে, হট লাইভ ভিডিও কল করে আঙ্কেল কে সন্তুষ্ট করতো। এর ফলে মা কে রাত জাগতে হতো। একজন আঙ্কেল এর ভিডিও কল শেষ হলে অন্যজন শুরু করতো। এই ভাবে রাত গুলো জেগে কাটিয়ে মা বেশির ভাগ দিনের বেলা পরে পরে ঘুমাতো। আবার যেদিন বাইরে বেড়ানো থাকতো তার আগের রাতে অবশ্য মা কে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়তে হতো।


এই ভাবে মার প্রথম বার আঙ্কল আর তার বন্ধুর কাছে ইজ্জত হরণ এর পর পাঁচ মাস দেখতে দেখতে কেটে গেলো। পান্ডেমিক সিটুয়েশন একটু উন্নতি হতেই, যখন আনলক পিরিওড শুরু হলো, রবি আঙ্কেল , অমিত আঙ্কেল, মা কে সঙ্গে করে লক ডাউন এর মধ্যেই গাড়ি করে তাজপুর বেড়াতে যাওয়ার প্ল্যান বানালো। আমি শুনে সঙ্গে যাবার জন্য জেদ করলাম। যদিও মার আপত্তি ছিল, কিন্তু রবি আঙ্কেল রা আমাকে স্বাগত জানালো। রবি আঙ্কেল বলল, মা যেহেতু ওদের সঙ্গে বিজি থাকবে , কাজেই আমি যদি চাই আমার দুজন বন্ধু কে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারি।


তাহলে আমি আমার মতন মজা করে ছুটি কাটাতে পারব। মা দের সঙ্গে তাজপুর ট্রিপে আমি আর আমার এক বন্ধু ও তার মা জুড়ে গেলাম। আমার এই সহপাঠী বন্ধু টির নাম ছিল নীল, আর তার মা অর্থাৎ আমার কাকিমা র নাম সরমা। আমার ঐ বন্ধু মা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানত, সে মনে মনে চাইতো তার নিজের মাও যেনো আমার মার মতন ডিফারেন্ট ট্রান্সফর্ম লেডি টে রূপান্তর হয়। এই ট্রিপের থেকে আর ভালো কিছু সরমা কাকিমার চরিত্র হননের উপযুক্ত হতেই পারতো না।


উনি আমার মার থেকে এক বছরের ছোট ছিলেন। এছাড়া শেষ মুহূর্তে রুমা আন্টি আর তার পার্টনার দিবাকর আঙ্কেল আর তার খুড়তুতো ভাই রাজিব (৩৮) ও যোগ দিল। নির্দিষ্ট দিনে সকাল আটটায়, সব মিলিয়ে ৯ মিলে দুটো টাটা সুমো নিয়ে আমাদের রোড ট্রিপ টু তাজপুর শুরু হলো। ট্রিপ শুরু হবার আগেই যখন গাড়িতে লা গেজ আর মদের কার্টুন তোলা হচ্ছিলো, তখন দেখলাম রবি আঙ্কেল এর সাথে দিবাকর আঙ্কেল কি একটা গোপন মিটিং সেরে নিল। শেষে দিবাকর আঙ্কেল একটা মিস্তেরিয়াস হাসি হেসে আঙ্গুল দিয়ে মার দিকে পয়েন্ত করলো।


রবি অংকেল ও তার হাত মিলিয়ে আশ্বস্ত করলো। মা কে সেদিন সবার থেকে হট অ্যান্ড বিউটিফুল লাগছিল তার নতুন কেনা স্লিভলেস সলাওয়ার টপ আর লেগিংস এ। রবি আঙ্কেল এর সাথে কথা বলার পর, দিবাকর আঙ্কেল রুমা আণ্টি কে ডেকে কি একটা বললো, সেটা শুনে আবার রুমা আন্টির মুখ কঠিন হয়ে গেলো। ওদের মধ্যে কি নিয়ে কথা হলো আমি পড়ে জানতে পেরেছিলাম। যাইহোক একটা গাড়িতে মা রবি আঙ্কেল অমিত আঙ্কেল দিবাকর আঙ্কেল আর রাজীব আঙ্কেল কে নিয়ে বসলো, আরেক টা গাড়িতে আমি নীল সরমা কাকিমা, আর রুমা আণ্টি বসলো।


রবি আঙ্কেল গাড়িতে ওঠার আগেই সরমা কাকিমা র দিকে লোলুপ দৃষ্টি টে তাকাচ্ছিল। কাকিমা কে ওদের সঙ্গে বসবার জন্য বলছিল কিন্তু সরমা কাকিমা সেই প্রস্তাব অত্যন্ত ভ্দ্র ভাবে এড়িয়ে আমাদের সঙ্গে এক গাড়িতে আসলো। আমাদের গাড়িতে নীল সামনে ড্রাইভার এর পাশে বসেছিল আর আমি তার পিছনের সিটে রুমা আন্টি আর সরমা কাকিমার মাঝে বসেছিলাম। সামনের গাড়িতে আমার মাও আমার ই মত মাঝখানে দিবাকর আঙ্কেল এর অমিত আঙ্কেল এর মাঝে স্যান্ডউইচ হয়ে বসেছিল।


গাড়ি চলতে শুরু করতেই,রুমা আন্টি আমার শরীরের একেবারে কাছে এসে গায়ে গা লাগিয়ে বসলো, আমার শরীরে একটা বিদ্যুৎ এর শিহরণ খেলে গেলো। আমি একটু নড়ে চড়ে বসতে না বসতেই, রুমা আন্টি আমার কানের কাছে নিজের মুখ এনে চাপা স্বরে বললো, ” সুরো, তোমার মা তো সবাই কে মাত করে দিয়েছে। দুজন আঙ্কেল তো ছিল, আমার পুরোনো সঙ্গী দিবাকর কেও তোমার মা আজ মুগ্ধ করে নিজের দিকে টেনে নিয়েছে, আন বিলিভেবল, মা কে তো ওখানে গিয়ে পাবে না, আমি তোমার খেয়াল রাখতে পারবো।


আমার রুমেই তুমি তোমার লাগেজ টা রেখো কেমন।।” আমি: ” কি বলছ তুমি? এসব সত্যি। রুমা আণ্টি:” চলো তাজপুর দেখতেই পাবে। তুমি বড় হয়েছ, মার বারণ তো শুনলে না, আসবার জন্য জেদ করছিলে, এবার তার ফল ভোগ কর। তোমার মা কে তিন চার জন মিলে নিংরে নেবেই, তোমার পাশে বসা এই সহজ সরল কাকিমা টিকেও ওরা ছাড়বে না। আমার কাজ কি জানো, তোমাকে আর তোমার বন্ধু টিকে একটা রুমের ভেতর আগলে রাখা যাতে ওরা নিরুদ্রবে সবাই মিলে ঝুলে তোমাদের মায়ের সর্বনাশ করতে পারে।।”


রুমা আন্টির কথা শুনে আমি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম। এরকম হবে জানলে কে তাজপুর আসতে চাইতো। আমি আরো দুঃসহ এক অভিজ্ঞতা লাভ এর জন্য মানষিক ভাবে তৈরি হলাম।


তাজপুর পৌঁছে যে রিসোর্টে আমরা উঠলাম, সেটা ছিল আংকেল এর এক বন্ধুর ফলে, সমুদ্রের সামনে ব্যালকনি ওলা চারটে ডাবল বেড রুম খালি পাওয়া গেলো। মা আমার সামনেই রবি আঙ্কেল আর অমিত আঙ্কেল এর সঙ্গে একটা রুমে লাগেজ নিয়ে ঢুকলো। তার পাশে র ডবল বেড রুম টা নিল দিবাকর আর রাজীব বাবু। সরমা কাকিমা আর নীল একটা রুম নিল আর বাধ্য হয়ে আমাকে রুমা আন্টির সঙ্গে রুম শেয়ার করতে হলো। যে যার জন্য বরাদ্দ রুমে গিয়ে আধ ঘণ্টার মধ্যে ফ্রেশ হয়ে আসবার পর, লাঞ্চ নেওয়া হলো।


মা চেঞ্জ করে হাতকাটা সতিন নাইটি পরে নিয়েছিল। ওটা পড়ার পর থেকে মার দিক থেকে জাস্ট চোখ ফেরানো যাচ্ছিল না। নাইটির স্লিভ এতটাই পাতলা ছিল যে মার কাধের উপর করা নতুন dog paw সাইন এর ট্যাটু টা সুন্দর স্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছিল। আমি আরো একটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম, মা লাঞ্চ টেবিলে ওতো ভালো টাটকা মাছ থাকা স্বত্ত্বেও বিশেষ সুবিধা করতে পারলো না। আমি জিজ্ঞেস করায় রবি আঙ্কেল বললো গাড়ি করে তাজপুর আসবার পথে ওরা এন্তার বিয়ার আর স্নাকস খেতে খেতে এসেছে।


ঐ গাড়িতে বসা পাঁচ জনের মধ্যে সব থেকে বেশি বিয়ার আমার মাই খেয়েছে। তার ফলে স্বাভাবিক ভাবে তার খিদে টা নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা আর তাই মা কে খাবার জন্য জোরাজুরি করলাম না। আমাদের মধ্যে মা ই সবার আগে লাঞ্চ টেবিল ছেড়ে উঠে নিজের রুমে ফেরত চলে গেছিলো। তার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম রবি আঙ্কেল ইশারা করতেই অমিত আঙ্কেল মার পিছন পিছন উঠে পড়লো। এই ব্যাপার টা এমন ভাবে হলো, আমরা টেবিলে সবাই বসা অবস্থায় এর ওর মুখ চাওয়া চাওয়ি করলাম।


রুমা আণ্টি আমার পাশে বসেছিল। সে আমার দিকে তাকিয়ে হেসে চোখ দিয়ে ইশারা করলো। আমার বুঝতে অসুবিধে হলো না, সেবারে পুরীর মতন এবারে তাজপুর এসেও মার তার সেক্স সার্ভিস চালু করে দিয়েছে। আমরা যেদিন তাজপুর পৌঁছেছিলাম, সেই দিন টা ভালো থাকলেও বিকেল হতেই বাইরে সামান্য ঝড় বৃষ্টি শুরু হলো, কাজেই সেদিন টা আমরা কেউ আর বাইরে বেরোলাম না। রিসোর্ট এর ভেতর মা যে বড়ো ঘরটায় লাগেজ নিয়ে উঠেছিল সেখানে সন্ধ্যে বেলায় মদের আসর বসলো।


ততক্ষনে মা আর অমিত আঙ্কেল এর মধ্যে এক রাউন্ড সেক্স কাকিমা কেও ওরা ওদের দলে টেনে নিয়েছিল। কাকিমা ততক্ষনে ওদের সঙ্গে অনেক তাই সহজ হয়ে উঠেছিল। মা আর রবি আঙ্কেল এর দের খুব বেশি কষ্ট করতে হলো না। স্বেচ্ছায় সরমা কাকিমা ওদের দলে এসে নিজে নিজের ইজ্জত লুটে র সুযোগ করে দিল। আসল কাজের আগে তাকে ভালো করে ড্রিঙ্ক খাওয়ানো হলো। সরমা কাকিমা বলেছিল, ” আমাকে প্লিজ এসব দেবেন না। আমি না এসব খাই না।” রবি আঙ্কেল বলল,” এই সব জায়গায় বেড়াতে আসলে এসব একটু খেতে হয়, বুঝলেন।


সবাই খাচ্ছে তহ, নিল আর সুরো ছাড়া। ওদের জন্য বিয়ার আছে।” তবুও সরমা কাকিমা না না করছিল, রবি আঙ্কেল ও ছাড়বার পাত্র না। শেষে মাও আঙ্কেল কে বললো, ,”থাক না ও যখন চাইছে না খেতে ওকে জোর করো না।” রবি আঙ্কেল মা কে জবাব দিল,” এক যাত্রায় পৃথক ফল কি করে হোয় ম্যাডাম, এসেছেন যখন ড্রিঙ্ক খেতেই হবে।” তারপর মা চুপ করে গেল, সরমা কাকিমা খুব কষ্টে দুই পেগ ড্রিঙ্ক খেয়ে আর টানতে পারলেন না। উনি বললেন “আমার মাথা টা খুব ঘুরছে, আমি ঘরে যাবো, আমার মাথা টা খুব ভারী লাগছে।”


এই বলে উঠতে গিয়ে টাল সামলাতে না পেরে পরে যাচ্ছিলেন কিন্তু রবি আঙ্কেল কাকিমা কে ধরে নিলেন। উনি মার দিকে তাকিয়ে চোখ মেরে সরমা কাকিমা কে বললো চলুন ম্যাডাম আপনাকে ঘরে নিয়ে যাচ্ছি। আসলে আপনার অভ্যাস নেই তো। তাই এই অবস্থায় একা একা ঘরে যেতে পারবেন না।,” আঙ্কেল আর সবাই কে “আমি উঠছি, প্লিজ ক্যারি অন গাইস।” এই বলে সরমা কাকিমা কে নিয়ে ঐ রুম ছেড়ে আমাদের চোখের সামনে ই অন্য একটা রুমে ঢুকে গেলো। আর ঢুকেই ভেতর থেকে দরজা টা বন্ধ করে দিল।


এই দৃশ্য দেখে নীল মানষিক ভাবে সন্তুষ্ট হলেও, আমার ভেতর খুব খারাপ লাগছিল সরমা কাকিমার মত একজন সরল নারীর সঙ্গে এই ভাবে ছলনা দেখে বেশ খারাপ লাগছিল। রবি আঙ্কেল সরমা কাকিমা কে নিয়ে উঠে যেতেই, দিবাকর আঙ্কেল আর রাজীব আঙ্কেল মায়ের কাছে এসে তার পাশে বসে তাকে বিরক্ত করা শুরু করলো। মা প্রথমে ওদের দুজন কে বেশ আস্কারা দিচ্ছিল, পরে ওরা যখন গায়ে পরে পাল্টা মজা করা শুরু করলো, সেটা সামলানো মার পক্ষে একটু কঠিন হয়ে গেলো।


ওরা মার ড্রেস লুক চুল সব কিছুর খোলাখুলি প্রশংসা করছিল। দিবাকর আঙ্কেল দের পাল্লায় পরে আমার মা একটার পর আরেকটা মদ এর পেগ নেওয়া আরম্ভ করলো। তারপর শুরু হল মার কাধে চুলে হাতে সুযোগ মত হাত দেওয়া। মা এটাকে যে ব্যাপার টা এমন অশালীন দিকে টার্ন দিচ্ছিল যে আমি ঐখানে আর বসে থাকতে পারলাম না। এক্সকিউজ মি বলে উঠে যেতেই হল, আমি উঠে আসতে রুমা আন্টিও আমার পিছন পিছন আসলো। আমি আমার জন্য বরাদ্দ রুমটার ব্যালকনি টে দাঁড়িয়েছিলাম, সমুদ্র দেখছিলাম।


হাওয়ায় আমার চুল আর জামা উড়ছিল। মার জীবন ধারণের পরিবর্তন নিয়ে মনে উথাল পাথাল ঝড় উঠছিল। রুমা আন্টি আমার পাশে এসে দাড়ালো, তারপর আমার কাঁধে হাত রেখে বলল ” সুরো মন খারাপ করছে, এভাবে মন খারাপ করে না। তোমার মা আস্তে আস্তে এই লাইন টাকে কী সুন্দর ভাবে এডপ্ট করে নিয়েছেদেখে সত্যি অবাক লাগছে। ইন্দ্রানী দির মতো নারীর ক্ষেত্রে পুরো ব্যাপার টা এত তাড়াতাড়ি হবে আমি পর্যন্ত ভাবতে পারি নি। আর ক দিন বাদে, তোমার মা কে তো চেনাই যাবে না। বুঝলে।”


আমার মন টা এসব শুনে আরো খারাপ হয়ে গেছিলো। তারপর ঐ ঘরে যা দৃশ্য দেখে এসেছিলাম টা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। নিজের মা কে সত্যি ভীষণ অচেনা লাগছিল। আমার চোখের কোন থেকে জল বেরিয়ে এসেছিল। সেটা দেখে রুমা আন্টি বিচলিত হয়ে উঠলো। আমার হাত ধরে কাধে হাত বোলাতে বোলাতে বললো,” দেখেছ ছেলের কাণ্ড, এত বড়ো ছেলে হয়ে কেউ এই ভাবে চোখের জল বার করে, প্লিজ বোঝো তোমার মা স্বেচ্ছায় এই জীবন বেছে নিয়েছে, তোমার মা আমার মতই সোশাল সার্ভিস শুরু করেছে, তোমার মার কারণে এই সমাজে ধর্ষণ কম হবে, এই টা ভেবে গর্ব অনুভব কর।


” তারপর আমাকে হাত ধরে টানতে টানতে রুমে এনে বিছানার উপর শুইয়ে দিয়ে আমার কপালে একটা চুমু খেয়ে মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে রুমা আন্টি বলল,” সুরো তুমি খুব ভালো ছেলে, তোমাকে এটা বলছি, তোমার মা কে আর ধাওয়া করো না। তাকে তার মতন ছেড়ে দাও, তুমি তোমার লাইফ টা নিজের মতন গুছিয়ে নাও। তুমি তো এখনও ভার্জিন তাই না? আমি মাথা নেড়ে সম্মতি প্রদান করলাম। রুমা আন্টি আলতো হেসে আমার মুখের কাছে নিজের মুখ এনে বললো, ” আমি এসে গেছি যখন তুমি আর ভার্জিন থাকবে না, আজ রাতেই খেলবো।


যা যা করতে বলবো, যেমন ভাবে করতে বলবো সব কিছু লক্ষ্মী ছেলের মত করবে, না হলে আমি কিন্তু খুব রেগে যাবো এই বলে দিলাম। হি হি হি…” আমি রুমা আন্টির কথা শুনে চমকে উঠলাম। সঙ্গে সঙ্গে না না করে উঠলাম। “এটা করা আপনার পক্ষে সম্ভব না রুমা আন্টি, তুমি পাগল এর প্রলাপ বকছ। এটা ভালো দেখায় না।” ঠিক সেই পর মুহূর্তে পাশের রুম থেকে জোরে জোরে মার। গলায় শীৎকার ভেসে আসতে আরম্ভ করলো। দিবাকর আর রাজিব আঙ্কেল দুজনে মিলে একই সঙ্গে মা কে করছিল। ”


আহ্ আহ্ উই মা মা গো, আহ আহ আ উই মা আ আহ লাগছে…আস্তে করো আহ্ আহ্ উই মা মরে গেলাম… আহ্ আহ্ আহ্…” শব্দ বন্ধ ভেসে আসতে শুরু করতে লজ্জায় আমার মুখ লাল হয়ে গেছিল। রুমা আন্টি বলল,” শুনেছ তো পাশের রুমে মা দুই জন পুরুষের সাথে মস্তি করছে আর তার ছেলে এখানে আরো এক নারীর সঙ্গে প্রথম বার শুতে ভদ্রতা করছে । এই যে বেশ্যার ছেলে হয়ে ওত কথা বলতে হবে না। আজ আমার সঙ্গে শুচ্ছ ইট ইজ ফাইনাল। পাশের রুম থেকে কনস্ট্যান্ট মায়ের শীৎকার ভেসে আসছিল, আমার বলবার কোনো জায়গা খুঁজে পেলাম না।


রুমা আন্টির দাবড়ানি খেয়ে চুপ করে গেলাম। তারপর ডিনার টেবিলেই বিশেষ কোনো কথা হল না। রুমা আণ্টি র দেওয়া প্রস্তাবে আমি প্রচন্ড নার্ভাস ছিলাম, তাই ডিনারে আমার মন পছন্দ চিকেন হলেও, খাওয়া টে বিশেষ সুবিধা করতে পারলাম না। মা সরমা কাকিমা, দিবাকর আঙ্কেল রাজিব আঙ্কেল এই চারজনে ডিনার করতেই এলো না। ওদের রুমে নক করা হয়েছিল, ওরা স্পষ্ট জানিয়ে দেয় ওদের খিদে নেই।


রুমা আণ্টি বেশ কায়দা করে সবার নজর এড়িয়ে আমার বন্ধু নীল এর খাবার জলের গ্লাসে কি একটা ওষুধ মিশিয়ে দিয়েছিল। ডিনার শেষ করতে না করতে ই নীল এর চোখ ঘুমে জড়িয়ে যাচ্ছিল। সে তাড়াতাড়ি রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লো। তারপর বাকিরা একে একে ডিনার সেরে সামান্য হাওয়া খেয়ে যে যার রুমে শুতে চলে যেতেই, রুমা আণ্টি আমাকে হাত ধরে টানতে টানতে নিয়ে রুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিল। আমি বিছানার দিকে তাকিয়ে দেখলাম নীল ততক্ষনে উপুড় হয়ে অঘোরে ঘুমাচ্ছে। choti golpo live


ওকে সাইড করে একপাশে শুইয়ে দিয়ে, রুমা আণ্টি আমাকে বিছানা য় ঠেলা মেরে শুইয়ে দিল, তারপর ওয়াশ রুমে গিয়ে দুই মিনিটের মধ্যে, একটা ট্রান্সপারেন্ট হট নাইট সুট পরে এসে আমার উপর চড়ে বসলো…….

0 Comments