Hot Widget

Type Here to Get Search Results !

মা যখন বেশ্যা – 4

0

 মা যখন বেশ্যা – 4

আমি লজ্জা পেয়ে নিলের ঘুমন্ত শরীরের প্রতি একবার দৃষ্টি দিতে রুমা আণ্টি বললো,” কম অন সুরো তোমার বন্ধু কে নিয়ে চিন্তা কর না। যা ডোজ দিয়েছি, কাল দশ টা এগারোটার আগে বেচারার ঘুম ভাঙ্গবে না। এখন সারারাত শুধু তুমি আর আমি, আমাদের আজকে আর কেউ ডিস্টার্ব করবে না।” এই বলে আমার শার্টের বাটন খুলতে আরম্ভ করলো। তারপর শার্ট টা খুলে ফেলে দিয়ে আমার ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমু খেতে শুরু করতেই আমি একটু একটু করে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাতে শুরু করলাম।


জড় তা থাকায় সাহস করে রুমা আণ্টি কে পাল্টা আদর করতে পারছিলাম না। মিনিট পাঁচেক ধস্তা ধস্টির পর রুমা আণ্টি বলেই ফেললো,” তুমি কিছুই জানো না সুরো বাবু, কোনো দিন ব্লু ফিল্ম ও দেখ নি নাকি? এসো তোমাকে আজ তবে শেখাই।,” এই বলে আমার মুখ তাকে নিজের পুরুষ্ট স্তনের মাঝে সজোরে চেপে ধরলো রুমা আণ্টি। আমি ওর গায়ের মিষ্টি গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে গেলাম, তার উপর রুমা আন্টির স্তনের ছওয়া পেয়ে আমার পেনিস খাড়া হয়ে উচিয়ে উঠে রুমা আন্টির তল পেটে ধাক্কা মারতে লাগলো।


রুমা আণ্টি আমাকে স্তম্ভিত করে নাইট ড্রেস টা নিজে নিজেই টান মেরে খুলে ফেলে উদোম নগ্ন হয়ে পরলো। সেই প্রথম আমি ওতো কাছ থেকে কোনো নারী কে সম্পূর্ণ নগ্ন দেখলাম। রুমা আন্টির শরীরে একাধিক প্লে বয় ট্যাটু ছিল। তাছাড়া আন্টির ফুল ওয়াক্স করা লোম হিন ফর্সা শরীর দেখে আমার মনে শিহরণ খেলে যাচ্ছিলো। তার স্ট্রেট বাউন্সি চুল টা আণ্টি নড়লেই ঢেউ খেলে যাচ্ছিলো।


আমি হা হয়ে রুমা আন্টির সুন্দর ছবির মতন শরীর আর তার রূপের দিকে মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছি দেখে, রুমা আণ্টি হেসে বলল, ” কোনোদিন এসব দেখো নি তাই না সুরো বাবু, তোমার মাও আঙ্কেল দের শোওয়ার সময় এইরকম হয় বুঝলে, কাপড় চোপড় পড়ে সেক্স হয় না। আস্তে আস্তে সবকিছু শিখে যাবে। আমি যখন দায়িত্ব নিয়েছি আরো তারাতারি শিখবে, দেখো তোমাকে কি থেকে কি বানিয়ে দি, হি হি হি… নাও অনেক তো দেখলে , শুধু দেখবেই নাকি এবার কিছু করবে? হি হি হি…”

আমি বললাম কিভাবে করবো?


রুমা আণ্টি: ন্যাকা, কিছুই জানো না তাই না, এদিকে হ্যান্ডেল মেরে মেরে ধনের তো বেশ ভালই সাইজ করেছো। তুমি যেহেতু ভার্জিন কনডম ছাড়াই আমার ভেতরে ঢোকাতে পারো, ভয় নেই, আমি পিল খেয়ে নেবো। দাড়াও আমি তোমার ওটা আমার ভেতরে ঢোকানোর জন্য তৈরি করে দিচ্ছি।

তারপর রুমা আণ্টি নিজে থেকে আমার পেনিস টা কে হাতে ধরে তাতে থুতু মাখিয়ে নরম করে নিয়ে নিজের যোনির মুখে রেখে সেট করলো। তারপর কোমরের উপর এসে শরীর এর একটা ঝটকা দিতেই আমার পুরুষ অঙ্গ টা প্রথম বারের জন্য কোনো নারীর গোপন অঙ্গে প্রবেশ করে গেল।


সে এক অভূতপূর্ব অপার্থিব অনুভূতি। প্রথম বার ইন্টারকোর্স করার পরম আবেশে চোখ বুজে ফেললাম। রুমা আণ্টি এবার আমার পুরুষ অঙ্গের উপর বসে নিজের কোমর নাড়াতে শুরু করলো। আমার পেনিস একটা পারফেক্ট রিদম এর সঙ্গে রুমা আন্টির ভেজা যোনির ভেতর এ ঢুকতে আর বেড়াতে লাগলো। সেই সাথে বেড টি এত জোরে জোরে নড়ছিল। আমার তাতে ভয় হচ্ছিলো সেই একি বিছানার এক পাশে শোয়া আমার বন্ধু নীলের ঘুম না ভেঙে যায়। রুমা আণ্টি ইন্টারকোর্স এর গতি বাড়াল


আমার পেনিস এ এত চাপ পড়লো যে ওটা ফেটে বেরিয়ে আসবে মনে হচ্ছিল। রুমা আণ্টি ও খুব মস্তি পাচ্ছিল, একটা সময় এসে উত্তেজনায় রুমা আণ্টি আমার সঙ্গে তুই তোকারি করতে শুরু করলো, রুমা বললো, ” উফ এই না হলে তুই বেশ্যার ছেলে…চল ফাটিয়ে দে আমার যোনি দ্বার। একদম থামবি না।” ” যেমন মা তার তেমনি ছেলে পাশা পাশি ঘরে কি সুন্দর চোদোন খাচ্ছে, উফফ আরো জোরে কর আরো জোরে।” আমার কান গরম হয়ে যাচ্ছিল, পনেরো মিনিট একটানা ঠাপানোর পর আমি আর পারছিলাম না, রুমা আণ্টি কে বলে দিলাম,” আমার বেরোবে, আর পারছি না।”


রুমা আণ্টি বললো, বের করতে হবে না, ভরিয়ে দে আমার ভেতরে। আহ্ আহ্ …।

রুমা আন্টির যোনীর ভেতর আমার সমস্ত কাম রস ঢেলে দিয়ে রুমা আন্টির কোমর আকরে ধরে স্থির হয়ে গেলাম। রুমা যৌণ আণ্টি উত্তেজনায় কেপে উঠলো, প্রায় এক ই সময় নিজের অর্গানিজম রিলিস করলো। আমি রুমা আন্টির যোনীর ভেতর থেকে নিজের পেনিস টা বের করে নিলাম। সাথে সাথে রুমা আন্টি আমার গালে একটা থাপ্পর কষিয়ে দিল, আমি অবাক হয়ে ওর দিকে তাকাতেই রুমা আন্টি শাসনের সুরে বললো, কিরে তোকে বের করতে বলেছি।


আবার ঢোকা, টিস্যু পেপার দিয়ে পরিষ্কার করে আবার রুমা আন্টির যোনীর ভেতর আমাকে নিজের পুরুষ অঙ্গ ঢোকাতে হলো। এইবার পজিশন পাল্টে আমি উপরে আর রুমা আন্টি আমার নিচে শুলো। এইবার ইন্টারকোর্স টা একটু ধিমে তালে হলো। আস্তে আস্তে একটা নির্দিষ্ট ছন্দে রুমা আন্টি আমার ভার্জিনিটি হরণ করছিল। আমিও আবেগ ঘন হয়ে রুমা আন্টি কে ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে চুমু খেলাম। রুমা আন্টিও আমার কাঁধের উপর হাত জড়িয়ে কিস এর পাল্টা কিস দিয়ে রেসপন্স করলো।


তারপর আমাকে এভাবে আদর করিস না সুরো, আমার অভ্যাস খারাপ হয়ে যাবে। আমি শুনলাম না, রুমা আন্টি কে হটাৎ করে ভীষণ ই ভালো লাগছিল, তাই কাছে পেয়ে উত্তেজিত হয়ে রুমা আন্টি কে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিচ্ছিলাম। রুমা আন্টিও নিজেকে আটকাতে পারলো না। নিজেকে পুরোপুরি আমার কাছে সমর্পণ করে দিল। প্রথম পর্বে রুমা আন্টি আমাকে ডমিনেট করলেও শেষ দিকে আমি রুমা আন্টির শরীর আর মনের উপর প্রভাব বিস্তার করে ফেলেছিলাম। একটা স্বপ্নের মত সারা রাত ধরে যৌন মিলন করে ভোরের দিকে আমরা একে অপরকে জড়িয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।


ঘুম ভেঙেছিল বেলা সাড়ে বারোটায়, দরজায় নক শুনে। মা আমাদের রুমের দরজা সকাল থেকে বন্ধ দেখে আমাদের কে দরজা ধাক্কা দিয়ে ডাকছিল। আন্টির কাপড় চোপড় এর অবস্থা আর আমার চোখ মুখ আর প্যাজামার লেস খোলা দেখে মা যা বুঝবার বুঝে নিয়েছিল, কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলতে পারলো না। একবার শুধু আমার উপর কড়া চোখ মুখ করে তাকিয়ে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিল। আমি হুস ফিরতেই আমি পিছন পিছন বেরোতে যাবো, রুমা আন্টি আমাকে আটকে দিল।


এখন মা র সামনে যেও না। তোমার যেমন মার বিষয় টা মেনে নিতে সময় লেগেছে, তোমার মার ও তোমার এই পরিবর্তন টা মানতে একটু সময় লাগবে। দেখে নেবে আমার কথা, সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। তোমরা দুজনে দুজনকে বুঝবে একসাথে থাকবে । এটা কোনো অন্যায় না বুঝেছ তো। এত জাস্ট নিজের খুশি থাকার ব্যাপার। মুখ টা এমন আপসেট করে বসে থেকো না। আজকেও আমরা চুটিয়ে মস্তি করবো। আমি বললাম, যা হয়ে গেছে টা হয়ে গেছে আমি আর এটা কন্টিনিউ করতে চাই না।


রুমা আন্টি আমাকে জড়িয়ে একটা হাগ করে বললো,” দূর বোকা, সুযোগ পেলে কেনো করবি না? তুই এত ভালো সেক্স করতে পারিস! আমার সাথে কাল রাতে যেভাবে করলি, তাতে একটা বিষয় পরিষ্কার। তুই এই সেক্সে র ভেতর তোর মায়ের মত একেবারে natural, যেকোনো নারী তো তোকে বিছানায় পেলে লুফে নেবে। হি হি হি।”

আমি: এসব তুমি কি বলছ?


রুমা আন্টি: ঠিক ই বলছি, ( নিজের ব্যাগ খুলে নিজের বিজনেস কার্ড বার করে, আমার হাতে দিয়ে বললো) এই নে এটা আমার কার্ড। যখন মন টা অস্থির মনে হবে, মায়ের জন্য খারাপ লাগবে, আমাকে কল করে ডেকে নিবি।। ব্যাস আমি তোর ম্যাজিক এর মতো কমিয়ে দেব। এমনিতে আমি পার হাওয়ার ৩০০০ টাকা চার্জ করি। তোর সাথে শুলে ২৫০০ টে করে দেবো।”

আমি কার্ড টা নিয়ে দেখলাম তাতে শুধু রুমা আন্টির নামের প্রথম অক্ষর আর একটা মোবাইল ফোন নম্বর ছাড়া আর কিছু ছাপা নেই । আমি ওটা ভালো করে দেখে নিয়ে বললাম। রুমা আন্টি তুমি না চার্জ বলছো সেটা আমি দিতে পারবো না। আমার কাছে ওতো টাকা নেই। তার চেয়ে বরং চ…


আমি কথা শেষ করতে পারলাম না। রুমা

আন্টি আমাকে থামিয়ে বলল,” টাকা আর্ন করার কিছু শর্ট কাট উপায় আমি তোকে দেখিয়ে দেবো। তুই যার জন্য তৈরি সেই কাজ করলে তোকে টাকার জন্য কোনোদিন ভাবতে হবে না বুঝলি। আজকাল সমাজের হাই ক্লাস নারী দের বিছানায় তোর মতন ছেলেদের খুব ডিমান্ড আছে। বুঝতেই পারছিস আমি কি কাজের কথা বলছি। ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমি তো আছি সব কিছু তোকে হাতে ধরিয়ে শিখিয়ে দেবো। দেখবি কদিনেই


আমি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম রুমা আন্টির কথা শুনে। মাথা নাড়তে লাগলাম, বললাম এটা করতে পারবো না। আমি এটা কিছুতেই করতে পারবো না।

রুমা আন্টি বলল,” কম অন সুরো, তোর মাও তো করছে, এই লাইনে ভালো টাকা আছে । আর তোকে ফুল টাইম বেসিস করতে বলছি না। পার্ট টাইম বেসিস ট্রাই করে দেখ। এটে তুই শান্তি পাবি। আর ভবিষ্যতে নিজের মার সঙ্গে মানিয়ে গুছিয়ে থাকতে পারবি। ভেবে দেখ।

কিছুক্ষন পরে রুমা আন্টি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললো, “নে এবার উঠে পড়, অনেক বেলা হয়ে গেছে। তোর বন্ধুর উঠে পড়ার সময় হয়ে গেছে। স্নান সেরে নে, ফ্রেশ হয়ে নে। আমি খাবারের ব্যাবস্থা দেখছি।”


বাকি ট্রিপে রুমা আন্টির প্রস্তাব পেয়ে আমি ভীষন চুপ চাপ হয়ে গেলাম। গ্রুপের থেকে আলাদা হয়ে একা একা সময় কাটাচ্ছিলাম। অন্যদিকে মা আঙ্কেল দের পালা করে পেশাদার বেশ্যার মতন সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছিল, মা কে আমার ভীষন অচেনা লাগছিল। বাইরে ঘোরা তো দূর অস্ত, এই তিন দিন মা ঐ রুমের ভেতর থেকে ই বেরোতে পারলো না। মার ইচ্ছে ছিল, সমুদ্রে স্নান করার কিন্তু আংকেল রা ছাড়লো না। সমুদ্রের বদলে মা কে রবি আংকেল আর অমিত আংকেল এর সঙ্গেই শাওয়ার এর নিচে স্নান সারতে হয়েছিল।


আমিও মার ধারে কাছে যাবার খুব একটা সুযোগ পেলাম না। মার রুমের দরজায় প্রায় সবসময় do not disturb tag ঝুলছিল। আংকেল রা মার রুমে ঢুকছিল আর বেড়াচ্ছিল, সেই সঙ্গে মার ব্যাগ আংকেল দের দেওয়া টাকায় ভরে উঠছিল। আরো একটা উল্লেখযোগ্য ঘটনা তাজপুর এর ঐ রিসোর্টে ঘটেছিল। রবি আঙ্কেল একার কৃতিত্বে সরমা কাকিমার মতন সরল ভালো ঘরের বিবাহিত নারী কেও ইমপ্রেস করে ফেলেছিল। সরমা কাকিমা দীর্ঘ সময় এর পর প্রথম যৌনতার স্বাদ পেয়ে পাগল হয়ে গেছিলো।


সে আঙ্কেল এর মিষ্টি মিষ্টি কথায় গলে গিয়ে তার সঙ্গে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক জারি রাখবার বিষয়ে সম্মতি দিয়ে দিল। সেই সাথে তার জীবনের গতিপথ পরিবর্তনের পরোয়ানা লেখা হয়ে গেলো। রবি আঙ্কেল এর সরমা কাকিমা কে দলে টানার পিছনে তার বিরাট ক্যালকুলেশন ছিল। মার একার পক্ষে এতজন কে সার্ভ করা খুব কষ্টকর হয়ে পড়ছিল। সরমা কাকিমা আস্তে আস্তে ঐ পেশায় যোগ দিলে মার উপর প্রেসার কমবে, এটাই ছিল আঙ্কেল এর পরিকল্পনা। প্রাথমিক ক্ষেত্রে রবি আংকেল সফল হয়েছিল।


সরমা কাকিমা র সর্বনাশ ছিল সময়ের অপেক্ষা। আমার বন্ধু নীল কেও রুমা আন্টি আমার মত বস করে তার সঙ্গে শুয়েছিল। এই ক্ষেত্রে আমাকে ঘুমের ওষুধ সেবন করানো হয়েছিল। নীল অতি সহজে রুমা আন্টির ফাঁদে পা দিয়ে তার দেওয়া ঐ এক প্রস্তাবে সাথে সাথে রাজি হয়ে গেল। স্বাভাবিক ভাবে নীল রুমা আন্টির কাছে গুড বয় হয়ে গেলো রুমা আন্টি আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে নীল এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে প্রেম আলাপ করতে শুরু করেছিল আর আমাকে উস্কাচ্ছিল ” সুরো দেখো তোমার বন্ধু কিন্তু রাজি হয়ে গেছে, তাকে আমি শহরে ফিরেই কাজ দেব।


ও দুহাতে টাকা কমাবে, তুমি কেনো অপেক্ষা করছো। চলে আসো সোনা। এই কাজে খুব মস্তি হবে। কত নতুন সুন্দরী দের সঙ্গে আলাপ হবে।” আমি তবুও নিজের মন কে সংযত রাখলাম। তাজপুরে তিন রাত কাটিয়ে তুমুল মানষিক অস্থিরতা নিয়ে অনেক নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করে আমি শেষ অবধি বাড়ি ফিরেছিলাম। যদিও মা আমার সঙ্গে বাড়ি ফিরলো না। সে বাড়ি ফেরার আগে দুটো দিন রবি আংকেল এর ফ্ল্যাটে কাটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ( চলছে….)

Post a Comment

0 Comments

Top Post Ad