মা যখন বেশ্যা – 10 Choti ghor

মা যখন বেশ্যা – 10

হোটেল রুমের ভেতর ঐ বয়েসী ক্লায়েন্ট তার সিনিওর কলিগের কথা সমর্থন করে বললো, ঠিক হে, ইসকো সিলেক্ট করতে হে, পজিটিভ মেসেজ ভেজতে হে, স্যাটিসফাই কিয়া হুমলোগ কো, ইটনা তোহ ইনকা হক বন্টাই হে। এ ম্যাডাম হামারে রিক্রুট হে হামারে হার baat মানেগী।” বয়োস্ক ক্লায়েন্ট এর জবাবে বলল, ” ওকে অভি ইসকো পেমেন্ট দে কে ছর দো, ইসস এসকর্ট কী জো ম্যানেজার হে উস্কো কল কার দো। ও যাতে এখানে এসে ওকে নিয়ে যায়, তারপর আমাদের ও তো মর্নিং ফ্লাইট ধরে সিঙ্গাপুর যেতে হবে। ”


এই ভাবে মায়ের জীবন এর যতটুকু অংশ spoiled Howa বাকি ছিল সেইটুকুও সর্বনাশ হবার শিলমোহর ঐ রাতে ঐ এয়ারপোর্ট সংলগ্ন ফাইভ স্টার হোটেল রুমের ভেতর পরে গেলো। আমার মা জানতেই পারলো না যে কখন তার ছবি আর ওদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর ভিডিও ফুটেজ মুম্বাই টে ঐ কোম্পানির হেড অফিসে বোর্ড ডিরেক্টর দের কাছে পৌঁছে গেলো। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওখান থেকে ইমেলে সবুজ সংকেত আসলো। মা বাড়িতে রবি আঙ্কেল এর সঙ্গে হাং আউট করছিল, গত রাতের অভিজ্ঞতা র হাং ওভার তখনও কাটে নি।


ঐ ফাইভ স্টার হোটেল রুমে দুজন এর সঙ্গে ক্ষেপে ক্ষেপে প্রায় ১০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে সেক্স করায়, মার শরীরের গাটে গাট এ ব্যাথা করছিল। এমন সময় রবি আঙ্কেল এর ফো নে ঐ কোম্পানির এক সিনিওর এক্সিকিউটিভ এর কল এলো। এই ফোন কল টা আসার পর রবি আঙ্কেল এর মুখের ভাব গেলো পাল্টে। ” Yes Sir, she definitely sign and join the job from tomorrow, it’s our great fortune to serve you.”


Phone ta rekhe ma ke joriye ekta jhappi kheye rabi আঙ্কেল আনন্দে আত্মহারা হয়ে বললো, ” ইন্দ্রানী champain আনাও , আজ সেলিব্রেট করবো। ঐ কোম্পানির ইস্টার্ন জোনের প্রোজেক্ট ম্যানেজার ফোন করে ছিল, you are selected! Yes ইন্দ্রানী you just made it.”

” ওদের কোম্পানি তোমাকে দুই বছরের জন্য জব দিতে চায়, ভালো স্যালারি, আর হোটেল রুমে স্পেশাল অপারেশন এ গেলে এক্সট্রা compensation। দারুন খবর কী বলো। কাল সকাল দশটায় ওদের অফিসে রিপোর্টিং।”


মা এই খবর টা শুনে খুব একটা খুশি হলো না। বরং চ মুখে একটা চরম উদ্বেগ প্রকাশ করে রবি আঙ্কেল কে বললো, ” রবি আমার এদের ব্যাপারটা মোটেই ভালো লাগছে না। কাল ওরা যেভাবে আমাকে ভোগ করলো, সেটা দেখার পর, আমার ওদের কোম্পানি টে বাধা কর্পোরেট এসকর্ট রূপ এ যোগ দিতে ভয় করছে।” রবি আঙ্কেল মার কাধে হাত দিয়ে, তাকে আশ্বস্ত করে বললো, ” কম অন ইন্দ্রানী, এত বড়ো চান্স পেয়ে তুমি ছেড়ে দেবে, কত নামী মডেল অ্যাকট্রেস এই জব টা পাওয়ার জন্য অডিশন দিয়েছিল তুমি সেটা জানো।


এরকম একটা নিচ্চিন্ত চাকরি কেউ ছারে? আগামী দুই বছরে তুমি যা টাকা সম্পত্তি বানিয়ে নেবে আমি নিচ্চিত তোমার আগামী তিন প্রজন্ম সেফ বসে খাবে। আর আমার ধারণা মাত্র দুই বছর না তোমাকে পেলে ওরা যতদিন পর্যন্ত তুমি বিছানায় পারফর্ম করার মতন সক্ষম থাকবে ঠিক ততদিন তোমাকে পুষবে। আরে সপ্তাহে মাত্র দুই থেকে তিনটে এটেম্পট, জলদি সব অভ্যাস হয়ে যাবে, বুঝলে, কম অন এই নাও মাল খাও, নার্ভ স্টেডি করো, সামনে অনেক বড়ো কাজ পরে আছে। অনেক বড়ো বড়ো রাঘব বোয়াল দের খিদে তোমাকে মেটাতে হবে।”


মা রবি আঙ্কেল এর কথা শুনে, পরের দিন অফিসে গেল। ওখানে গিয়ে কিছু অফিসিয়াল ফর্মালিটি অর্থাৎ পেপারে সাইন করে নেওয়ার পর, প্রোজেক্ট ম্যানেজার মিস্টার সর্খেল বেল টিপে বেয়ারা কে বললো, সেনগুপ্তা ম্যাডাম এসেছেন, ওনাকে একটু আমার কেবিনে ডাকো তো। বেয়ারা মাথা নেড়ে আদেশ পালন করতে চলে গেলো। মিনিট খানেক এর মধ্যে অসাধারণ দেখতে এক মডার্ন মধ্য যৌবনের স্মার্ট একজন লেডি মিস্টার সর্খেল এর কেবিনে প্রবেশ করলো।


ওকে দেখে মিস্টার সরখেল বললো, ওয়েলকম মিস সেনগুপ্তা, মিট ইউর নিউ কলিগ মিসেস রায়। একে চট পট ঘষে মেজে তৈরি করার ভার এখন তোমার হাতে, আজ থেকেই কাজে লেগে যাও। She is all yours।”

পেপার ওয়র্ক সেরে মা মিস সেনগুপ্তা র সঙ্গে উঠে এসে ওর কেবিনে এসে বসলো। কফি খেতে খেতে দুজনের মধ্যে প্রাথমিক আলাপ সেরে, সাধারণ কথা বার্তা শুরু হল।


মিস সেনগুপ্তা মা কে ভালো করে জরিপ করতে করতে বলল, ফিগার তো তোমার দারুন রেখেছো, এখন মেইন যেটা শিখতে হবে হাই ক্লাস পার্টি কে বিছানায় আর বিছানার বাইরে সন্তুষ্ট করা। তোমাকে কয়েক টা ট্রিক শিখিয়ে দেবো, বাকিটা তুমি সহজে এডপ্ট করে নেবে। তুমি যে শাড়ি টা পড়ে আছো সেটা ঠিক হি আছে, ব্লাউজ টা পাল্টে ফেলো, এই দাড়াও আমার কাছে একটা আছে, তোমার মনে হয় ফিটিংস হয়ে যাবে, এই বলে মিস সেনগুপ্তা ওর অফিস টেবিলের ড্রয়ার খুলে একটা কালো রঙের নুডল strap bra bar করলো।


ওটা মার হাতে দিয়ে বললো, ” নাও ইন্দ্রানী এটা পরে নাও, এটা পড়লে ইউ লুকিং গর্গেস। তোমার দিক থেকে চোখ ফেরানো যাবে না।” মা কে ব্লাউজ টা পাল্টে নুডল স্ট্রাপড ব্রা পরে নিতে হল। ওটা পড়ার কিছুক্ষন পর থেকে মার বগলের তলা থেকে ঘামের বিন্দু বিন্দু স্রোত বের হাতে শুরু করলো। তার ফলে মার ব্রা টা ভিজে যাচ্ছিলো, এই অবস্থায় মার মুখ অস্বস্তি টে শুকিয়ে গেছিল। মিস সেনগুপ্তা কে বললো, “আমি কি আমার ব্লাউজ টা পড়ে নিতে পারি? এটা ভীষণ টাইট, আর চাপ হাওয়ায় ভীষণ ঘাম হচ্ছে।


” মিস সেনগুপ্তা হেসে বললো, ” না না ইন্দ্রানী, ছাড়বে না, ইউ লুকিং হট, ইউ লুকিং লাইক এ পারফেক্ট স্লাট, তোমাকে এরকম কস্টিউম পরা হ্যাবিট করতে হবে, আর যাতে টাইট লাগে , বগল আর বুকের খাঁজে ঘাম হয় সেজন্য তই এধরনের পোশাক পড়া, বুঝলে না, এছাড়া জলদি বুকের নিপলস এ আর কোমরের নাভি হোল এ piercing করিয়ে নেবে, আমার চেনা জায়গা আছে ওরাই তোমাকে সব কিছু করে দেবে, আর কোমরের কাছে অথবা কাধের পিছনে একটা অ্যাট্রেক্টিভ ট্যাটু করাতে হবে। আমি তো আছি, আস্তে সব কিছু শিখে যাবে।”


” আর একটা বিষয় মাথায় রেখো, এবার থেকে অফিস অথবা হোটেল রুম তাকেই বাড়ি বানিয়ে নাও। চলো আমার সাথে, আমরা সামনের ঐ শপিং মলে যাই, তোমার জন্য কয়েক টা অফিস সুইট সিলেক্ট করে দি এবার থেকে কোনো বড়ো বিজনেস মিটিংএ এলে শাড়ি র পাশাপাশি অফিস সুইট ও পড়তে হবে। মা সেদিন ই ওদের অফিস থেকে বেরিয়ে মিস সেনগুপ্তর সঙ্গে গিয়ে দুটো সুইট আর তার সঙ্গে পড়ার জন্য তিনটে লাইট কলরের শার্ট, ট্রান্সপারেন্ট ব্রা প্যান্টি, একটা স্কার্ট, একটা টাইট ফিটিংসের ট্রাউজার কিনলো।


বাড়িতে এসে আয়নার সামনে ট্রায়াল করে দেখা গেলো, মার পুরো লুক টাই পাল্টে গেছে ঐ সুট আর ট্রাউজার পরে। পরের দিন থেকে মার অফিসিয়াল ডিউটি স্টার্ট হলো, রবি আঙ্কেল মা কে আরো অনেক টাকা রোজগারের স্বপ্ন দেখিয়ে একটা বড়ো কোম্পানির কাছে রীতিমত বিক্রি করে দিয়েছিল। কন্ট্রাক্ট এর টার্ম অ্যান্ড কন্ডিশন অনুযায়ী, মার দুই বছরের আগে ঐ কাজ থেকে বেরিয়ে আসার কোনো পথ খোলা ছিল না।


মা আমার চোখের সামনে থেকে মিস সেনগুপ্তের দেখানো স্টাইলে সেজে গুজে গট গট করে আবার ঐ এয়ার পোর্ট সংলগ্ন ফাইভ স্টার হোটেলে র উদ্দেশ্যে বেরিয়ে গেলো, মা বেরিয়ে যাওয়ার পর, রুমা আণ্টি ও আমাকে কল করলো। আমাকে ওর ফ্ল্যাটে ডেকে পাঠালো, আমিও বাড়ি তালা বন্ধ করে আন্টির নিমন্ত্রণ রক্ষা করলাম। কাজেই যে দিন মা ঐ কোম্পানির হয়ে প্রথম বার হোটেল রুমে গিয়ে ডেবিউ করলো সেদিন আমি বাড়ি থাকতে পারলাম না। তাই মা সেদিন কখন বেড়ালো, কার সাথে কিরকম সেজে গুজে বেরিয়েছিল সেসব আপডেট আমি পরে পেয়ে ছিলাম।


রুমা আণ্টি আমি ওর ফ্ল্যাটে বেশ কয়েক দিন বাদে যাওয়ার পর বললো, ” এই যে সুরো তোর মা তো নিজেকে হাই ফাই জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে সঠিক জায়গায় সঠিক মানুষের সঙ্গে শুয়ে, তুই এগোতে এত কেনো এত ভয় পাচ্ছিস বল তো?”

আমি বললাম কোথায় আমিও তো করছি। রেজাল্ট টা বেরোলে, আমিও একটা জায়গায় পৌঁছাবো। ” আমি তোর অ্যাকাডেমিক কেরিয়ার নিয়ে চিন্তিত নই। আমি তোর পার্শনাল লাইফ নিয়ে ওরিড, তুই চাষ তো এটা আরো কলোর ফুল বানাতে পারিস।


নতুন সম্পর্কে জড়াতে পারিস, এত কম বয়েসে এতটা একাকিত্ব তোকে পাগল করে দেবে” আমি উত্তরে বলি এই ভাবেই ভালো আছি। চাহিদা মেটানোর জন্য তোমরা তো আছো” রুমা আণ্টি বললো, ” লাইফ অত সোজা না বুঝলি, তোর একটা সঙ্গিনী দরকার, যে তোর মন কে বুঝবে, তোকে সঙ্গ দেবে। এরকম এক জনের সন্ধান পেয়েছি বুঝলি। ওর সঙ্গে ডেট করে দেখ, ভালো লাগবে।” আমি জিজ্ঞেস করলাম, ইনি আবার কে? কবিতা আণ্টি দের মতন ওতো আগ্রেশিভ হবে না তো?”


রুমা আণ্টি আমার শার্ট এর বাটন খুলতে খুলতে বললো, আরে না না, একেবারে শান্ত লাজুক প্রকৃতির নারী। তোর মতন ছেলের খোঁজে আছে। পরশু দিন তোর সাথে আলাপ করিয়ে দেবো। দেখবি এর মতন নারী কেই তোর দরকার, সঙ্গিনী হিসাবে তোর যে একটু বেশি বয়স এর নারী পছন্দ সেটা আমি জানি। এর বয়স একটু বাড়তি কিন্তু দেখতে অসাধারণ সুন্দরী। তোর থেকে ১৩ বছরের বড় কিন্তু তোকে ভালো care করবে।


” আমি চুপ করে গেলাম রুমা আণ্টি আমাকে টপ লেস করে আমার বুকে মুখ ঘষতে ঘষতে বলল, এ কদিন তোকে ছার দিয়ে রেখেছি, দেখি মা কে দেখে কি কি শিখলি এই ক দিনে, আজকে বাড়ি ফিরবার জন্য কোনো তাড়া দেখালে আমি কিন্তু শুনবো, আজকে ২৪ ঘণ্টা, তুই শুধু আমার আর কারোর না।” আমার বুকে নিজের নরম মুখ ঘষতে ঘষতে খুব সহজেই হিট তুলে দিল। আমাকে বেড রুমে নিয়ে গিয়ে বিছানায় শুয়ে দিয়ে, নিজেও হাউস কোট টা খুলে ফেলে আমার উপর শুয়ে পড়ল। গরম হয়ে রুমা আণ্টি কে প্রাণ ভোরে আদর করতে আরম্ভ করলাম।


রুমা আণ্টি র সঙ্গে আমার মায়ের ফিগারের একটা অদ্ভুত মিল ছিল। তাই জন্য বোধ হয় রুমা আণ্টি র শরীরী আবেদন আমার পক্ষে অস্বীকার করা কঠিন ছিল, আমি ওর অন্তর্বাস টা টান মেরে খুলে ফেললাম, রুমা আণ্টি আমার কোমরের উপর বসে উঠ বোস করতে করতে ঠাপ নিচ্ছিল। আমার চোখের সামনে ওর মাই জোড়া পেন্ডুলাম এর মতন দুলছিল। সব জ্বালা যন্ত্রণা ভুলে আমি রুমা আণ্টির শরীরের আবেদনে হারিয়ে গেলাম, এর আগেও একাধিক বার একসাথে শোবার ফলে, রুমা আণ্টির সামনে আমি সহজ ছিলাম।


এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বিছানায় অন্তরঙ্গ অবস্থায় সেক্স করে যখন উঠলাম ঘড়িতে রাত দেড়টা বেজে গেছে। এত রাতে রুমা আণ্টি আমাকে কিছুতেই বেরোতে দিলো না। রুমা আণ্টি র ওয়ার্ড্রবে আমার জন্য ঘরে পড়ার শর্টস , প্যাজামা এমন কি এক্সট্রা স্লিভলেস টি শার্ট রাখা ছিল, রুমা আণ্টি সেটা বের করে দিল, আমি চেঞ্জ করে এসে রুমা আণ্টি র সঙ্গে এক বিছানায় জোড়া জুড়ি অবস্থায় শুয়ে পরলাম। রুমা আণ্টির বুকের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে ও পরলাম।


সকালে উঠে ব্রেকফাস্ট করে রুমা আন্টির থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আণ্টি আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার গালে চুমু খেয়ে বললো,” কাল রাতে ইউ আর awesome। আজ তোকে একদম ছাড়তে ইচ্ছে করছে না। আজ রাতে তোর কি প্ল্যান?” আমি বললাম “নাথিং, আজ মনে হয় একা একাই ডিনার খেতে হবে।”

রুমা আন্টি বলল, ” তোর মা আজ কেও বাড়ির বাইরে রাত কাটাবে তাই তো?”

আমি বললাম, ” হ্যা সেরকম ই তো মনে হচ্ছে, ফোনে পাচ্ছি না। হোটেল রুম থেকে বাড়ি ফেরে নি। ফিরলে জানতে পারতাম।”


রুমা আণ্টি: লাভলি, তাহলে শোন আজ রাত নটার সময় রেডি থাকবি। আমরা বেরোব ওকে।

আমি: কোথায়?

রুমা আণ্টি: আরে চল না, জায়গা টা সারপ্রাইজ থাক। কোনোদিন যাস নি ওখানে। দারুন এঞ্জয় হবে।

🥰😘

0 Comments