মা যখন বেশ্যা – 8

মা যখন বেশ্যা – 8

এক সপ্তাহ নার্সিং হোমে কাটিয়ে মা যখন ফাইনালি বাড়ি ফিরলো , আমি ভেবেছিলাম মা এবার অন্তত উচিত শিক্ষা পেয়ে এই ধান্দা থেকে সরিয়ে নেবে। কিন্তু আমি ভুল ছিলাম, আঙ্কেল রা মা কে পেয়ে রক্তের স্বাদ পেয়ে গেছিলো। আমি মার এই অবস্থার এক্সাক্ট কারণ কিছুদিনের মধ্যেই জানতে পেরেছিলাম। মা রিসোর্টে গিয়ে যেভাবে দফায় দফায় গ্রুপ sex korte বাধ্য হয়েছিল। তিনদিন রাত দিন কনস্ট্যান্ট যৌনাচার মা কে তার শরীরের সহ্যের শেষ সীমায় পৌছে দেয়।


চতুর্থ দিন ও মার শরীরের ক্লান্ত বিধ্বস্ত অসুস্থ অবস্থা দেখে ও আঙ্কেল দের দয়া হয় নি। রবি আঙ্কেল অমিত আঙ্কেল মা কে শেষ দিন বিছানায় রিলিফ দিলেও, দিবাকর আঙ্কেল এর নেতৃত্বে বাকিরা মা কে ছিড়ে খেয়েছিল। আর টা থেকেই, মার যৌনাঙ্গের ভেতরে আঘাত পাওয়া, ভ্যাজিনা র টিস্যু ছিড়ে যাওয়া, যোনীর মুখ কেটে ছড়ে সেখানে একটা ক্ষত তৈরি হয়ে গেছিলো। যাওয়া খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। রিসর্ট এ মার প্রতি টি যৌন সঙ্গীর লিঙ্গের আকার যদি মার যৌনাঙ্গের তুলনায় অনেক বড় থাকায় মার এমনিতেই অসুবিধা বেড়ে গেছিল, আর তাই জন্য মা ওদের সঙ্গে সহবাসের সময় তৃপ্তির বদলে তীব্র ব্যথা অনুভব করেছিল।


তার পরেও আঙ্কেল রা মা কে রেহাই দেয় নি। যতক্ষণ তার জ্ঞান ছিল ততক্ষণ মার যোনি টে তাদের বাড়া রেখে ইন্টারকোর্স করে গেছিলো। মার বারণ স্বত্ত্বেও যখন আঙ্কেল রা মার সাথে একরকম জোর করেই যৌন সঙ্গম জারি রাখে , তাদের ব্যাবহৃত একাধিক কনডমের ঘর্ষণে মার যৌনাঙ্গের ভেতরে গুরুতর আঘাত পাওয়া, ভেতরে ছিড়ে যাওয়া, কেটে যাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা ছিল। মা যখন রিসোর্ট এ চতুর্থ দিন বিছানায় পরে ব্যাথায় কাতরাচ্ছিল একদল জানোয়ার প্রবৃত্তির মানুষ সেটার মজা নিচ্ছিল।


প্রতি টা ইন্টার কোর্স এর পর মা স্বাভাবিক এর তুলনায় অনেক বেশি তীব্র ব্যথা অনুভব করছিল । কামুকি নারীরাও এসব ক্ষেত্রে যৌনতা উপভোগও করতে পারেন না। মাও পারে নি, ব্যথায় কাদছিল , অমানুষিক যন্ত্রণায় ছট পট করছিল। দ্রুত কামনায় অধীর হয়ে সহবাস করলে অনেক সময়েই ভ্যাজাইনায় আঘাত লাগতে পারে সেটা আঙ্কেল রা ভুলে গেছিল। আঙ্কেল রা যখন মা কে চূড়ান্ত ভাবে ভোগ করে রিসোর্ট ছেড়ে পালিয়ে যায়, অমিত আঙ্কেল রবি আঙ্কেল এর মতন খেলোয়াড় রাও মা কে আনতে গিয়ে তার অবস্থা দেখে আতঙ্কে শিউরে ওঠে।


তড়িঘড়ি তিনঘন্টা র মধ্যে মা কে নার্সিং হোম এ এডমিট করা হয়। মার যেধরণের ইনজুরি হয়েছিল সেটা রিকোভার করতে নূন্যতম হলেও ১০ দিন সময় লাগে। নার্সিং হোমের ডাক্তার সেই মতই পরামর্শ দিয়েছিল। নার্সিং হোমে ট্রিটমেন্ট, নার্সিং হোম আর রিসোর্ট মিলে, ১২ দিন বাড়ির বাইরে কাটিয়ে অবশেষে বাড়ি ফেরা এত বড়ো খবর মা বাবা র কাছ থেকে সম্পূর্ণ ভাবে লুকিয়ে গেছিল। আমি জানাতে চেয়েছিলম। কিন্তু মা রবি আঙ্কেল দুজনেই বাবাকে এসব খবর জানাতে বারণ করেছিল, তাদের মতে এসব খবর বাবা পেলে অশান্তি বাড়বে বৈ কমবে না।


তার থেকে এই ভালো, আমার মা তার মতন, আর বাবা বাবার মতন নিজের জায়গা নিজের কাজের দুনিয়ায় ব্যাস্ত থাকুক। আঙ্কেল রা নার্সিং হোম থেকে মা ফেরার ৭ দিনের মাথায় আবারো তাকে তাদের যৌন চাহিদা নিবারণের কাজে ব্যাবহার করতে শুরু করলো। মা ওদের কে বাধা দিতে পারলো না। বাধা দিলেও আঙ্কেল রা শুনতো না। রবি আঙ্কেল তো মায়ের নামে একটা বিজনেস কার্ড ছাপিয়ে নিয়েছিল। নামের পয়লা দুটো ডিজিট আর মায়ের ফোন নম্বর ছাড়া ঐ কার্ডে আর কিছু ছিল না।


A


82*****782


নার্সিং হোম থেকে ফেরার সাত দিনের মাথায় রবি আঙ্কেল একজন অচেনা অজানা বড় মানুষ কে আমাদের বাড়ি নিয়ে এলেন। দূর থেকে ওদের কথা বার্তা শুনে মনে হলো উনি বাঙালি। এবারের এই ক্লায়েন্ট ভদ্রলোক পেশায় একজন পারফিউম ম্যানুফ্যাকচারার ফার্মের মালিক ছিলেন। ওনার বয়ষ ছিল ৪৫-৪৮ বছর। সেই সময় আমি দো তলার ব্যালকনি টে ছিলাম। রবি আঙ্কেল এর সঙ্গে ঐ ব্যাক্তির বড়ো গাড়ি করে এসে আমাদের বাড়ি র সামনে এসে নামা, তারপর আস্তে আস্তে দরজা খুলে ওপরে মায়ের কাছে তার রুমের ভিতর চলে আসা সব আমি উপর থেকে লক্ষ করলাম।


মা এই ক্লায়েন্ট কে সার্ভ করতে কোথাও যেন একটু অস্বস্তি টে ভুগছিল, বার বার না না করছিলো। নিজের মনের অস্বস্তি বোধ কাটাতে সামান্য ড্রিঙ্ক ও করেছিল। রবি আঙ্কেল শেষ পর্যন্ত মা কে মানিয়েই ছাড়লো। মা পাতলা ট্রান্সপারেন্ট নীল রঙের সিল্ক শাড়ি আর সঙ্গে ম্যাচিং লো স্লিভ নেট ব্লাউজ পরে রেডি হয়ে ক্লায়েন্ট এর সামনে আসতেই, ক্লায়েন্ট মায়ের রূপে মন্ত্র মুগ্ধ হয়ে মার চার্জ এর পুরো টাকা টাই অ্যাডভান্স বার করে দিল। রবি আঙ্কেল সেই টাকার নোট গুনতে গুনতে মা কে নির্দেশ দিল, ” কম অন ইন্দ্রানী, যাও বাবু কে ভেতরে নিয়ে যাও।


” মা আমতা আমতা করে বলল, ” রবি আমি কিন্তু পুরো পুরি নিচ্চিন্ত নই, আবার ব্যাথা শুরু হলে।

রবি আঙ্কেল বললো,” একবার করে দেখো সোনা, ১:১ তোমার কোনো প্রব্লেম হবে না। ওকে।” মা ঐ ব্যক্তি কে নিয়ে নিজের বেডরুমে গিয়ে দরজা দিতেই, আমার বুকের ভেতর দুরু দুরু উত্তেজনা শুরু হয়ে যায়। পাশের ঘরে থাকার ফলে, মার সেই রাতের প্রেম আলাপ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। দুটি ঘরের মাঝে একটা আলমারির ঠিক উপরে হাওয়া পাস করার ভেন্টিলেটর ছিল, আলমারির ঠিক পাসে ছিল, বাবার ব্যাবহারের একটা কাঠের টেবিল।


আমি একটা হাতল ছাড়া চেয়ার টেবিলের উপরে রেখে ঐ ৪৮ ” চওড়া পুরনো আলমারির মাথায় চড়ে বসে ভেন্টিলেটর এর ফাকে চোখ রাখলাম। পাশের ঘর অর্থাৎ মায়ের বেডরুমের ভেতর কার দৃশ্য স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। মা ওর সেই পয়সা ওলা ক্লায়েন্ট কে বিছানায় বসিয়ে তার শার্ট এর বাটন খুলে দিয়ে, তার সামনে পিছন ফিরে শাড়ি র আঁচল টেনে খুলতে আরম্ভ করেছিল। শাড়ি টা খুলতে ই যখন মায়ের শরীর এর কাধ পিঠ কোমর মাই এর উপরের অংশ ঐ ক্লায়েন্ট এর সামনে একদম উন্মুক্ত হয়ে গেলো।


ক্লায়েন্ট এসে পিছন দিক থেকে মা কে জাপটে জড়িয়ে ধরলো, আর জড়িয়ে ধরে, মার কাধে আর পিঠে নিজের মুখ ঘষতে লাগলো। ক্লায়েন্ট এর হাত দুটো মায়ের পুরুষ্ট সাইজের দুধু টা আকরে ধরেছিল। মা একটু হি হি করে হেসে উঠলো, তারপর বললো, ” চলুন আমরা বিছানায় যাই, দাড়িয়ে দাড়িয়ে করতে আমার খুব প্রব্লেম হয়।” ক্লায়েন্ট খুশি মনে মা কে ধরে কোলে তুলে নিয়ে বিছানায় গেলো। তারপর বিছানায় শুয়ে মার উপর এসে মার ব্লাউজ খুলতে খুলতে মা কে বললো,” আমি কিন্তু sex করতে কনডম পরি না।


তোমার এটে প্রব্লেম নেই তো।” মা নিজের ব্লাউজ টা খুলে পাশে রাখতে রাখতে জবাব দিলো,” উহু হাই ক্লাস বেশ্যার আবার এত ছুট মাগ থাকতে নেই। আপনাদের ইচ্ছেতেই কম্ম। আগে প্রব্লেম হতো। তবে এখন আমি একেবারে নিচ্ছিন্ত । ৭ দিন আগে আমি নার্সিং হোম থেকে ফিরেছি। সেখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রপ্রচার হয়েছে, ডক্টর রা sterilization surgery করে আমাকে এ জনমের মত প্রেগনেন্সির জ্বালা থেকে মুক্তি দিয়েছে। কাজেই আপনি বা আপনাদের মতন ব্যাক্তি রা আমার কাছে সুখের সন্ধানে আসেন।


তারা এবার থেকে আমার ভেতরে নিজেদের বীর্য ঢালতে পারবেন।। আই ডোন্ট মাইন্ড।” ক্লায়েন্ট ব্যাক্তি সব শুনে বলল,” ইটস গ্রেট, তোমার বয়স একটু বাড়তি হলেও, ইউ মাইন্তেন্ড ইউর সেল্ফ কয়াইট নাইসলি।” এই বলে নিজের মুখ টা মায়ের বুকের ভাজে ঢুকিয়ে দিল। জোড়ে জোড়ে নিজের মুখ আর ঠোঁট মার বুকের মাঝে ঘষতে আরম্ভ করলো। মা একবার যৌন উত্তেজনায় ককিয়ে উঠল, আহ্ আহ্ উফফ… আআস্তে! বলে, ক্লায়েন্ট কে চাপা স্বরে বলল, পাশের ঘরে আমার ছেলে ঘুমাচ্ছে, একটু আস্তে করুন প্লিজ, ও টের পেয়ে গেলে আমার অস্বস্তি বাড়বে।


এমনিতেই ওর সামনে এখন মুখ দেখাতে পারি না।” ক্লায়েন্ট মার কোমরের পিছন দিক থেকে প্যান্টি টেনে নামাতে নামাতে বলল, ” তুমি যা যা বলবে, তাই হবে। তোমার মতন সুন্দরীর সব কথা শুনবো” এই বলে মা কে পজিশনে এনে দুই হাত দিয়ে আকরে ধরে ঠাপ মারতে শুরু করলো। প্রতি ঠাপে খাট টা কেপে কেপে উঠছিলো। মা তার ক্লায়েন্ট এর ঠাপ এর রেসপন্স দিতে দিতে বলল, ” হাত বাড়িয়ে বেড সাইড লাম্প এর সুইচ অফ করে দেবেন প্লিজ।


অন্ধকারে আমার আপনার শরীরের সাথে একাত্ম হতে সুবিধা হবে।” ক্লায়েন্ট মার অনুরোধ রাখলো, সারা ঘরে অন্ধকার নেমে আসলো। যৌন সঙ্গমের শব্দে সারা বাড়ি মুখরিত হতে শুরু করেছিল। আমার মা যে কত বড় বেশ্যা টে রূপান্তর হয়েছে তার এরকম হাতে নাতে প্রমাণ পেয়ে আমার গায়ের প্রতিটি লোম শিউরে উঠছিল।


টানা দুই ঘণ্টা কনস্ট্যান্ট ঠাপিয়ে ঐ ক্লায়েন্ট মায়ের হাল বেশ সঙ্গীন করে ছেড়েছিল। আমি প্রথম আধ ঘন্টা দেখে আর মায়ের সঙ্গে ঐ ব্যাক্তির sex দেখতে পারি নি। ঐ ব্যক্তি মা কে আদর করে বেশ ভালো পরিমাণ অর্থ বকশিস হিসাবে তার বুকের ভাজে গুজে রেখে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার মিনিট পাঁচেক এর মধ্যে রবি আঙ্কেল মায়ের বেডরুমের ভেতর প্রবেশ করলো। আর মা তখন ক্লান্ত বিধ্বস্ত হয়ে চোখ বন্ধ করে জোরে জোরে নিশ্বাস নিচ্ছে। রবি আঙ্কেল এসে বুকের মাঝে থেকে টাকা গুলো নিয়ে মাই দুটো টিপতে শুরু করতে, মায়ের চোখ খুলে যায়।


সে অনুযোগ এর সুরে রবি আঙ্কেল কে বলে,” কোথা থেকে এই লোক গুলো কে জোগাড় কর রবি। এই দেখো না, কত বার বারণ করা সত্ত্বেও দেখো এই এখানে দাত বসিয়ে দিয়েছে।” রবি আঙ্কেল মার গালে চুমু খেয়ে বললো, ” কি করবে বল, সবাই কি সমান হয়, ভালো মন্দ মিশিয়ে তো এই পৃথিবী। যাই করে থাকুক, ভালো দাম পাওয়া গেছে। এখন কি করবে ঘুমাবে না আমার সঙ্গে শোবে? ঘড়িতে রাত তিনটে বাজে।” মা বললো, ” এখন ঘুমাবো, প্রচন্ড ক্লান্ত লাগছে।”


রবি আঙ্কেল নিজের শার্ট খুলে বিছানায় রেখে মার পাসে বসে বললো, ” তাহলে আমিও একটু শুয়ে ঘুমিয়ে নি তোমার সাথে?এত রাতে বাড়ি ফিরে আর কি করবো।”

মা রবি আঙ্কেল এর গালে একটা চুমু খেয়ে জবাব দিলো,” ওকে এখানে আমার সাথে শুয়ে ঘুমালে ঘুমাতে পার। তবে হ্যা একদম দুষ্টুমি করবে না। আর সাড়ে সাত টা নাগাদ রত্না বলে আমাদের বাড়ির কাজের মেয়ে টা আসে। সাড়ে সাত টা র আগে বেরিয়ে যাবে।”


রবি আঙ্কেল মা কে জড়িয়ে শুয়ে বেড সাইড ল্যাম্পের আলো টা নিভিয়ে দিয়ে বলল, ” ইটস ওকে ডার্লিং, সাতটা র সময় বেরিয়ে যাবো, নও কাম অন লেট স্লিপ।” মা রবি আঙ্কেল কে বললো, “উফফ রবি তুমিও না, শান্ত ছেলে হয়ে শোও প্লিজ, দুষ্টুমি কর না। ”

রবি আঙ্কেল: তুমি তো তো জানো ইন্দ্রানী তোমাকে আর আগের মতো একার জন্য পাই না, তাই যখন তোমাকে কাছে পাই আমি নিজেকে কিছুতে সামলাতে পারি না।


মা: আহ্ আহ্ রবি তোমার আদর ভরা স্পর্শ আমাকে পাগল করে দেয়। বেশ তো ছিলাম, হটাৎ করে আমার জীবনে এসে আমাকে এই ভাবে নষ্ট নারী টে রূপান্তর কেনো করলে বোলো তো? আমার চরিত্র নষ্ট করে কী লাভ হলো তোমার?

রবি আঙ্কেল: প্লিজ ইন্দ্রানী, এভাবে বলো না, তোমার মত নারী কিছুতেই এক পুরুষ মানুষের কাছে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না। আমি সেটা প্রমাণ করে দিয়েছি বলো। এসব কথা রাখো এখন কাছে এসে আমাকে ভালো করে ঠান্ডা করো তো।


মা: আমি এখন খুব ক্লান্ত রবি। একটু আগেই একজন আমাকে যথেষ্ট ভাবে ভোগ করে ক্লান্ত করে গেছে। সব ই বোঝো তবু কেন জেদ কর বলো তো?

রবি আঙ্কেল: কি করি বলো তো তোমাকে দেখলে লোভ সামলাতে পারছি না। এমন নেশা ধরিয়েছ মদের নেশার থেকেও ঝাঁঝালো। প্লিস সোনা জাস্ট একবার করেই ছেড়ে দেবো। জাস্ট একবার।

মা: তুমিও না, আমাকে পেলে কিছুতেই ছাড়তে চাও না। ওকে একবার মানে একবার ই করবে ঠিক আছে, এসো শুরু করো।


রবি আঙ্কেল এরপর মায়ের অর্ধ নগ্ন শরীরের উপর জাস্ট ঝাঁপিয়ে পড়ল। তাকে পরম আবেশে চটকাতে শুরু করলো, আস্তে আস্তে পজিশন করে পুক করে নিজের লার্জ সাইজ পেনিস টা মার গোপন অঙ্গে মওকা মতন ঢুকিয়ে দিল। মা আহ্ আহ্ ওহ্ পারি না উফফ আহ্ আহ্ ওহ্ শব্দ করতে করতে রবি আঙ্কেল এর আদর খেতে লাগলো। আমিও ব্যার্থ মনোরথ হয়ে নিজের বিছানা য় এসে ঘুমের ওষুধ সেবন করে ঘুমিয়ে পরলাম। পরদিন সকালে রবি আঙ্কেল বেরিয়ে যেতেই মা যখন ক্লান্ত হয়ে ঘুমাচ্ছে, তখন রুমা আণ্টি আমাকে কল করেছিল।


আমি ওর ফোন কল রিসিভ করতেই রুমা আণ্টি আমাকে বলল, ” কি গো হ্যান্ডসম, তোমার মা তো তার প্রফেশন join করলো। তুমি আবার কবে থেকে শুরু করছো। অনেক দিন হল, আমি বিরক্ত করি নি তোমায়। কিন্তু এবার তো তোমাকে আমার জন্য কাজ করতেই হবে।”

আমি এসব করতে আর পারবো না রুমা আণ্টি। প্লিস ছেড়ে দাও।


রুমা আণ্টি: দূর বোকা, সপ্তাহে দুই দিন মাত্র করবি তাতে অসুবিধার কি আছে। আজ বিকেলে আমার ফ্ল্যাটে চলে আসবি। একজন বিশেষ অতিথি তোর জন্য অপেক্ষা করবে। উহু না শুনবো না। আসতেই হবে। আর একটা কথা তোর মায়ের নতুন কিছু ভিডিও জোগাড় করলি?

আমি: না না। আমি ওসব জিনিস আর খুজবো না। তুমিও এসব ভুলে যাও।


রুমা আণ্টি: এসব জিনিস মায়ের ফোন অথবা আঙ্কেল এর ফোন ঘেঁটে খুঁজে পেলে তোর ই কিন্তু লাভ। যদি চাস মায়ের রুমে আর বাথরুমে হিডেন ক্যামেরা ইনস্টল করতে পারিস। হি হি হি হি…

আমি: ছি ছি এসব তুমি কি বলছ।

ছেলে হয়ে শেষে কিনা নিজের মায়ের ই….


রুমা আণ্টি: ঠিক আছে রে বাবা ঠিক আছে আমি এমনি সম্ভাবনার কথা বললাম। তোকে ওসব কিছু করতে হবে না। তোর মায়ের প্রাইভেট ভিডিও লাগলে ঠিক জোগাড় করা যায়। আজ তুই অায় তোকে একটা নতুন ভিডিও দেখাবো। দেরি করিস না।

রুমা আন্টির কথা মতন বিকেল বেলা ওর ফ্ল্যাটে যেতেই রুমা আণ্টি আমাকে বেশ আদর আপ্যায়ন করে ভেতরে নিয়ে গিয়ে বসালো। কবিতা চৌধুরী আমার জন্য স্বচ্ছ রাত্রি বাস পরে বেডরুমের মধ্যে অপেক্ষা করছিল।


রুমা আণ্টি আমাকে তড়িঘড়ি সেখানে ঢুকিয়ে দেওয়ার পর, কবিতা আণ্টি আমাকে দেখে নিজের নাইট গাউনের বোতাম খুলতে খুলতে বললো, ” সেদিন তো আমার আগুন না নিভিয়ে ই চলে গেলে আজ কিন্তু কোনো ছাড়া চাড়ি নেই। এসো আগে আমাকে ঠান্ডা করো তারপর আমার বোন সাবিতা ও আসছে তোমার ক্লাস নিতে।”


এই বলে কবিতা আণ্টি আমার শার্টের কলার ধরে টেনে আমার উপর রীতিমত ঝাঁপিয়ে পড়ল। আমার শার্ট এর বোতাম গুলো খুলে আমার বুকে হামলে পড়ে চুমু খেতে শুরু করলো। আমি নিজেকে খুব বেশি ক্ষণ সামলে রাখতে পারলাম না। কবিতা আণ্টি জোর করে আমার মুখ টা নিজের বুকের পুরুষ্ট স্তনদুটি র মাঝে গুজে দিতেই আমি সেক্স এর উন্মাদনায় হারিয়ে গেলাম। আধ ঘন্টা ভীষণ জোরে কবিতা আণ্টি কে ঠাপিয়ে, অর্গানিজম বের করে যখন বিছানায় বসেই জোরে জোরে নিশ্বাস নিচ্ছি


এই সময় ঐ বেডরুমের দরজা আবার খুলে গেলো। দরজা খুলে একজন অচেনা সুন্দরী পূর্ণ বয়োস্কা মহিলা ঘরের ভিতর প্রবেশ করলেন। কবিতা আণ্টি আলাপ করিয়ে দিল। উনি আর কেউ না, ওনার বোন সবিতা দেবী। উনি এসেই আমার নগ্ন শরীর আর ভেজা ঠাটানো বাড়া দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছিলেন। তাড়াতাড়ি কাপড় চোপড় খুলে নিয়ে কবিতা আণ্টি র জায়গায় এসে বসলেন। কবিতা আণ্টি আমাকে দেখিয়ে ওনার বোন কে বললো, ” কিরে বলেছিলাম না, ভীষণ কিউট ভদ্র একটা ছেলে, বিছানায় দারুন পারফরমেন্স দিতে পারে, শুনেছি এর মা ও এক নম্বরের হাই ক্লাস বেশ্যা।


তুই আসার আগে ওকে গরম করে দিয়েছি, নে he is all your’s, enjoy।” EI bole কবিতা চৌধুরী নিজের বোনের হাতে আমাকে ছেড়ে উঠে গেলো। কবিতা আণ্টি দরজা ভিজিয়ে চলে যেতেই আমি হারে হারে টের পেলাম, সবিতা দেবী কি না জিনিস। ঠোঁটে ঠোঁট চেপে চুমু খেতে শুরু করলো। সবিতা দেবীর উন্নত মাই গুলো আমার মার থেকেও সাইজে বড়ো ছিল। ওগুলো দেখতে দেখতে চট জলদি গরম হয়ে গেছিলাম। বিছানায় শুয়ে সবিতা দেবীর সাথ এ যৌন সঙ্গম করতে করতে আমার খালি মায়ের কথা মনে হচ্ছিল।


কারণ একটাই সবিতা আণ্টির ফিগার এর সঙ্গে মায়ের ফিগারের একটা অদ্ভুত মিল ছিল। সবিতা দেবী কে বিছানায় শান্ত করতে করতে আমি। ভাবছিলাম এই অবস্থায় মা এখন বাড়িতে কি করছে। আঙ্কেল কি আজও বাড়িতে আসবে? আর আসলে একা আসবে নাকি আগের দিনের মতন কোনো ক্লায়েন্ট ধরে আনবে। এছাড়া গত রাতে মার আর ঐ ব্যাক্তির যৌন মিলন এর দৃশ্য গুলো মনে করতে করতে সবিতা দেবী কে ঠাপ দিতে লাগলাম।


প্রায় পঞ্চাশ মিনিট মত করে দুইবার অর্গানিজম নির্গত করে সবিতা আণ্টি খান্ত হলেন আমাকে চুমু খেয়ে আমার হাতে মোটা টাকা বকশিস দিয়ে যখন আমাকে ছাড়লেন তখন ঘড়িতে রাত নটা বেজে গেছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে দুইবার দুই স ম ত্ত নারীর সঙ্গে হার্ড কোর সেক্স করার ফলে আমার পুরুষ অঙ্গ টা ব্যাথায় টন টন করছিল। রুমা আণ্টি তাই আমাকে সেই রাতে ভোগ না করেই ছেড়ে দিয়ে ছিলেন। তবে যাওয়ার আগে দিবাকর আঙ্কেল এর থেকে সম্প্রতি পাওয়া মার লেটেস্ট গ্রুপ সেক্স এর ভিডিও টা রুমা আণ্টি আমাকে আমার দেখার জন্য গিফট করলেন।


বাড়ি ফেরবার পথে আমার স্মার্ট ফোনে আমি ঐ ভিডিও টা সাউন্ড মিউট করে কিছুক্ষনের জন্য চালিয়েছিলাম। মার মুখ স্পষ্ট বোঝা না গেলেও তিন জন সমত্ত ভালো স্বাস্থ্যের পুরুষ এর সঙ্গে মা গ্রুপ সেক্স করছে এটা বুঝতে অসুবিধা হলো না। সব থেকে বড় ব্যাপার মার সঙ্গে রিসোর্ট এর একটা রুমে গ্রুপ সেক্স করা তিনজন পুরুষের একজন কেও চিন্তে পারলাম না। ওরা তিনজন মিলে এমন ভাবে মার উপর অত্যাচার করছিলো যে এক মিনিটের বেশি ওটা দেখতে পারলাম না, বাড়ি ফিরে দেখলাম আঙ্কেল এসে গেছে সঙ্গে এই আমার থেকেও কম বয়েশি একটা ছেলে।


ভালো রাইস খানদান এর ছেলে। মিউজিক নিয়ে পড়ছে। ওর মুখে সব সময় একটা সরল বন্ধুত্ব পূর্ণ হাসি লেগে আছে। মা তাদের জন্য ফ্রয়েড রাইস আর চিকেন তৈরি করেছে। খাওয়া দাওয়ার পর আমি কোনো কথা না বলে নিজের রুমে চলে আসতেই আমি শুনতে পেলাম, রবি আঙ্কেল বলছে, বেটা তুম যাও আন্ডার ইন্দ্রানী আণ্টি কি রুম পে যাকে আরাম করো। তার কিছুক্ষন বাদে মা আঙ্কেল কে বলছে, ” এটা কাকে নিয়ে আসলে রবি। এত বাচ্চা সরল নিষ্পাপ একটা ছেলে।


আমার নিজের সন্তানের থেকেও বছর দুয়েক এর ছোট। না না এর সাথ এ আমি এসব পাপ করতে পারবো না। তুমি ওকে নিয়ে যাও।”

রবি আঙ্কেল হেসে মার কথা য় জবাব দিল, ” কম অন ইন্দ্রানী, ধান্দা টে এইসব ফালতু ইমোশন এর কোনো জায়গা নেই। গুপ্তা জির একমাত্র ছেলে, গুপ্তা জির সাথ এ তো তুমি করেছো বলো। গুপ্তা অ্যান্ড সনস কোম্পানির ৫০% share ekhon EI baccha ছেলেটির নাম এ লিখে দেওয়া হয়েছে। আমাদের কাছে সোনার ডিম পাড়া হাস।


এই ঘরানার ছেলেদের একটু এসব সুন্দরী নারীর সঙ্গে ফুর্তির অভ্যাস থাকবে না টা কি করে হয়। রুমা সোনালী দের কাছে গেলে এর সর্বনাশ হয়ে যেত, তাই তো তোমার কাছে আনা হয়েছে। ওকে তৈরি করে দাও যাতে তোমার কাছে ছাড়া আর কারোর দরজায় ওকে যেতে না হয়। ”

মা: এটা ঠিক হচ্ছে না রবি। ছেলেটা একেবারে নিষ্পাপ।

রবি: হ্যা তাকে গুপ্তা জির কিসমের বানাতে হবে। যাতে ও নারী দের অন্য নজরে দেখে।


মা: আমি পারবো না। এটা ঠিক হচ্ছে না।

রবি আঙ্কেল: ঠিক ভুল তোমার না ভাবলেও চলবে। বুঝলে তুমি শুধু আমার কথা শুনে চল। টাকার জন্য কাজ করো।

🥰😜

0 Comments